শেখ রাসেল থেকে আর্জেন্টিনার তৃতীয় বিভাগের দল দেপোর্তিভো সোল দে মায়োর সঙ্গে চুক্তি করতে গিয়ে অনেক জল ঘোলা করেছিলেন জামাল ভূঁইয়া। অনেক লুকোছাপা করে সোল দে মায়োর সঙ্গে জামালের চুক্তিটা হয়েছিল ঘটা করেই। প্রথম বাংলাদেশি ফুটবলারকে আর্জেন্টাইন দল বরণ করেছিল মহাসমারোহে।
কয়েক মাস বাদেই জামালের মোহ কেটেছে। আর্জেন্টাইন ক্লাব ছেড়ে দেশে ফিরে এসেছেন। লিগের দ্বিতীয় লেগে খেলবেন আবাহনীর হয়ে। আকাশি-নীলদের সঙ্গে চুক্তি করেই ফিফার কাছে নালিশ ঠুকে দিয়েছেন সোল দে মায়োর বিরুদ্ধে।
সোল দে মায়োর সঙ্গে জামালের চুক্তি ছিল দেড় মৌসুমের। দলটির হয়ে এরই মধ্যে আধা মৌসুম খেলেছেন জামাল। চুক্তি অনুযায়ী প্রতি মাসে ১৩ হাজার ডলার পাওয়ার কথা ছিল বাংলাদেশ অধিনায়কের। ফিফার কাছে জামাল যে নোটিশ পাঠিয়েছেন, তাতে বলা আছে সোল দে মায়োর কাছ থেকে এক মাসেরও পারিশ্রমিক পাননি তিনি!
জামালের আবেদনে সোল দে মায়োকে নোটিশ পাঠিয়েছে ফিফা। বাংলাদেশ অধিনায়ক বিষয়টি নিয়ে শুধু এতটুকুই বললেন, ‘এটি কেবলই এক অভিযোগ।’
আবাহনীর হয়ে চুক্তি করলেও জামালের মাঠে নামা নিয়ে ঝামেলা আছে। চুক্তি নিজেই বাতিল করেছেন এই মিডফিল্ডার। এখন পর্যন্ত পাননি আন্তর্জাতিক ছাড়পত্র। সোল দে মায়োর কাছ থেকে ছাড়পত্র পেলে তবেই বিপিএল ফুটবলে প্রত্যাবর্তন হবে বাংলাদেশ অধিনায়কের।