গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর উপজেলার নলডাঙ্গা মহিলা কলেজে এক শিক্ষার্থীর তত্ত্বাবধানে ছিলেন ১৫ জন শিক্ষক। এইচএসসির ফলাফলে সে শিক্ষার্থীও ফেল করেছেন। ওই শিক্ষার্থী নলডাঙ্গা ডিগ্রি কলেজ কেন্দ্র থেকে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছিল।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে এ তথ্য নিশ্চিত করে নলডাঙ্গা মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) আমিনুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, কলেজটি ২০১০ সালে প্রতিষ্ঠা হয়। এরপর পর্যায়ক্রমে ১৫ জন শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এরই মধ্যে প্রতিষ্ঠানটি একাডেমিক স্বীকৃতি পেলেও এখনো এমপিওভুক্ত হয়নি।
আমিনুল ইসলাম আরও বলেন, ‘বিগত বছরগুলোতে কলেজটির ফলাফল ভালো ছিল। এরই মধ্যে অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব ও করোনাকালীন সময়ে কলেজটির কার্যক্রম ব্যাহত হয়। আমরা সব প্রতিকূলতা মোকাবিলা করে বর্তমানে নিয়মিত কলেজ পরিচালনা করছি। ২০২২ সালে মাত্র একজন ছাত্রী এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয়। কিন্তু বুধবারের ফলাফলে এই শিক্ষার্থী ফেল করেছে। আশা করি আগামী বছরে আমরা ভালো ফলাফল করব।
এ বিষয়ে নলডাঙ্গা মহিলা কলেজের গভর্নিং বডির সভাপতি আহম্মদ আলী বলেন, গত ২০২২ সালে এইচএসসিতে একজন ছাত্রী পরীক্ষা দিয়ে ফেল করেছে। এটি খুবই দুঃখজনক। ভবিষ্যতে যাতে এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি না ঘটে সে ব্যাপারে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে।