হোম > নারী

একজন পিয়ানোবাদক নভোচারী জুডিথ

ফিচার ডেস্ক

জুডিথ এ রেজনিক। ছবি: সংগৃহীত

জুডিথ এ রেজনিক পেশাগতভাবে ছিলেন একজন নভোচারী। ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার হাওয়ার পাশাপাশি তিনি ছিলেন একজন দক্ষ পিয়ানোবাদক। তাঁর প্রথম মহাকাশ ভ্রমণ ছিল স্পেস শাটল ডিসকভারির প্রথম ফ্লাইট এসএসটি-৪১-ডিতে, ১৯৮৪ সালের ৩০ আগস্ট।

জুডিথ জীবনের প্রথম মহাকাশযাত্রায় মিশন স্পেশালিস্ট হিসেবে ছয় দিন মহাকাশে ছিলেন। তিনি সেখানে পরীক্ষা-নিরীক্ষার সফটওয়্যার দেখাশোনা, প্রশিক্ষণ পদ্ধতি ও রিমোট ম্যানিপুলেটর সিস্টেম নিয়ে কাজ করেছেন। এ সিস্টেম অরবিটারের উইং থেকে বিপজ্জনক বরফ সরাতে ব্যবহৃত হয়। ১৯৭৮ সালে তিনি নাসার নভোচারী গ্রুপ ৮-এ নির্বাচিত হন। সেটি ছিল নারী নভোচারীদের অন্তর্ভুক্ত প্রথম দল।

পেশাগত জীবনে জুডিথ আরসিএ করপোরেশনে নৌবাহিনীর ক্ষেপণাস্ত্র ও রাডার প্রকল্পে প্রকৌশলী হিসেবে কাজ করেছিলেন। এরপর তিনি এক্সেরক্স করপোরেশনে সিনিয়র সিস্টেম ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন এবং জাতীয় স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটে বায়োমেডিকেল গবেষণায় অবদান রাখেন। এসব বিষয়ে অবদানের জন্য তাঁকে কংগ্রেসনাল স্পেস মেডেল অব অনার এবং নাসা স্পেস ফ্লাইট মেডেল দেওয়া হয়।

স্পেস শাটল চ্যালেঞ্জারে ফ্লাইট ইঞ্জিনিয়ার ও কমান্ডারের ব্যাকআপ পাইলট হিসেবে দায়িত্বে ছিলেন জুডিথ। কিন্তু সেটি উৎক্ষেপণের ৭৩ সেকেন্ড পরে বিস্ফোরণ ঘটে। ১৯৮৬ সালের ২৮ জানুয়ারি জুডিথের দ্বিতীয় মিশনই হয়ে যায় তাঁর শেষ মিশন। পরবর্তী সময়ে আমেরিকান ফ্লায়ার্স জুডিথ এ রেজনিক মোমোরিয়াল স্কলারশিপ নামে একটি বৃত্তি প্রতিষ্ঠা করেন।

দিলরুবা হক মিলি: বনরক্ষী এক নারীর গল্প

অতীতের আলো, বর্তমানের অন্ধকার

জন্মনিবন্ধন করতে বাবার এনআইডি বা তথ্য বাধ্যতামূলক নয়

নারী আন্তর্জাতিক পেশাদার বক্সিংয়ে হিজাব, নিরাপত্তা নাকি প্রথা

পরিবেশ নিয়ে সরব দুই অভিনেত্রী

বিস্মৃত ছবিতে সামনে এল ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনে নারীদের নেতৃত্ব

‘সচেতনতার অভাব ও সামাজিক কাঠামোর বৈষম্য নারীদের এগিয়ে যেতে বাধা দিচ্ছে’

‘নারীর সাফল্য অনেক পুরুষকে শঙ্কিত করে, এই শঙ্কাই সহিংসতা বাড়িয়ে দিচ্ছে’

রীমার ‘আয়নাবিবির গহনা’

শ্বশুর-শাশুড়ি বা অন্য কেউ স্বামীর হয়ে তালাক দিতে পারেন না