বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষকে (এনটিআরসিএ) ত্রুটিপূর্ণ তথ্য প্রদান করায় মিঠাপুকুরের একজন প্রধান শিক্ষকসহ ৫ জন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানের তিন মাসের বেতন কাটার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপ–সচিব কামরুল হাসান স্বাক্ষরিত গত ৪ আগস্ট তারিখের একটি পত্রে (স্মারক নম্বর-২২৩) এ তথ্য জানা গেছে।
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের কাছে দেওয়া পত্রে বলা হয়, ত্রুটিপূর্ণ চাহিদা ও তথ্য প্রদান করায় এনটিআরসিএ কর্তৃক মেধাতালিকায় উত্তীর্ণ হয়ে সুপারিশ পাওয়া সত্ত্বেও এমপিও ভুক্তির ক্ষেত্রে জটিলতা সৃষ্টি হয়েছে।
ত্রুটিপূর্ণ চাহিদা ও তথ্য প্রেরণের অভিযোগে রংপুরের মিঠাপুকুর উপজেলার গোপালপুর হামিদিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোবিনুর ইসলাম, নওগাঁ জেলার পোরশা উপজেলার ঘাটনগর উচ্চ বিদ্যালয় এর প্রধান শিক্ষক সাইদুর রহমান, হরিগঞ্জ জেলার চুহারুঘাট উপজেলার গাজীনগর উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোস্তফা শহীদ, খুলনা জেলার কয়রা উপজেলার গাজী আবদুল জব্বার হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রধান শিক্ষক সসীম কুমার বাহাদুর ও পিরোজপুর জেলার নেছারাবাদ উপজেলার ফজিলা রহমান মহিলা কলেজের অধ্যক্ষ জাহিদুল ইসলামের তিন মাসের বেতন কাটার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য বলা হয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে গতকাল শুক্রবার মিঠাপুকুর উপজেলার মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা জাহিদুল ইসলাম বলেন, আমিও এ রকম একটি পত্র পেয়েছি।