হোম > সারা দেশ > নীলফামারী

সহিংসতার মামলায় নীলফামারীতে ১৬–১৭ বছর বয়সী ৩ শিক্ষার্থীর জামিন

নীলফামারী প্রতিনিধি

কোটাসংস্কার আন্দোলনের সহিংসতার মামলায় নীলফামারীতে তিনজন শিক্ষার্থী জামিন পেয়েছে। আজ মঙ্গলবার জেলা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক মো. গোলাম সারোয়ার তাদের জামিন আবেদন মঞ্জুর করেন। 

আদালতে তাদের আইনজীবী মো. নূর আসাদুজ্জামান ও মো. জুলফিকার আলী বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তারা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গ্রেপ্তারদের মধ্যে ওই তিনজনের পরিবার তাদের সন্তান অপ্রাপ্ত বয়স্ক দাবি করে ২৫ জুলাই নীলফামারী নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ এ জামিনের আবেদন করে। আজ ওই আবেদন শুনানি শেষে বিচারক তাদের জামিন মঞ্জুর করেন।’ 

শিক্ষার্থী হলো–সদর উপজেলার হারোয়া বাশিহারা গ্রামের মো. সম্রাট আলীর ছেলে মো. নিবির ইসলাম (১৬), ইটাখোলা ইউনিয়নের বামনডাঙ্গা গ্রামের আব্দুল কুদ্দুস আলীর ছেলে মামুন ইসলাম (১৭) ও একই ইউনিয়নের চৌধুরীপাড়া গ্রামের মো. মাহবুল ইসলামের ছেলে মিম ইসলাম (১৭)। 

এর মধ্যে নিবির ইসলাম নীলফামারী সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ১০ শ্রেণির ছাত্র। অপরদিকে মামুন ইসলাম ও মিম ইসলাম এবার এসএসসি পাস করে কলেজে ভর্তি হয়েছে। 

গত ১৮ জুলাই নীলফামারীতে কোটাসংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, চৌরঙ্গী মোড়ে ট্রাফিক পুলিশ বক্সসহ বিভিন্ন স্থাপনায় হামলার ঘটনা ঘটে। ওই সময় পুলিশের সঙ্গে আন্দোলনকারীদের সংঘর্ষ বাধে। সংঘর্ষে ১০ পুলিশসহ অর্ধশতাধিক আহত হন। 

ঘটনায় পরদিন (১৯ জুলাই) সদর থানার এসআই মো. বেলাল হোসেন বাদী হয়ে ১৬ জন নামীয়সহ অজ্ঞাত দুই হাজারের অধিককে আসামি করে মামলা দায়ের করেন। ওই মামলায় ১৭ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারদের বেশির ভাগের বয়স দেখানো হয়েছে ১৯ থেকে ২৩ বছরের মধ্যে।

ফুলবাড়ীতে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

পঞ্চগড়ে চার দিন ধরে ঘন কুয়াশা ও কনকনে শীত

ফুলবাড়ীতে ট্রলির চাপায় সহযোগী নিহত

কাউনিয়ায় কিশোরীকে ধর্ষণচেষ্টা, যুবক গ্রেপ্তার

বিশেষ ট্রেনের দাবিতে বিএনপি নেতা-কর্মীদের রেলপথ অবরোধ, ছেড়ে যায়নি লালমনি এক্সপ্রেস

কাউনিয়ায় মহাসড়কে ঝরল দুই কৃষকের প্রাণ

রংপুর-৩ আসনে জি এম কাদেরের পক্ষে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ

খামার থেকে গরু লুট, আন্তজেলা ডাকাত চক্রের চার সদস্য গ্রেপ্তার

গুলিবিদ্ধ হাদির মৃত্যু: গঙ্গাচড়ায় ছাত্র-জনতার বিক্ষোভ মিছিল

ওসমান হাদিকে গুলি মানে জুলাই যোদ্ধাদের ওপর হামলা: আল মামুন