হোম > সারা দেশ > রংপুর

৬ ঘণ্টা পর সৈয়দপুর বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল স্বাভাবিক

নীলফামারী প্রতিনিধি

ঘন কুয়াশা কেটে যাওয়ায় ৬ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক হয়েছে নীলফামারীর সৈয়দপুর বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল। আজ শনিবার বেলা ৩টা ৩০ মিনিট থেকে বিমান চলাচল স্বাভাবিক হয়। এর আগে সকাল সাড়ে ৯টা থেকে বেলা ৩টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত ঘন কুয়াশার কারণে সৈয়দপুর বিমানবন্দরে কোনো ফ্লাইট অবতরণ ও উড্ডয়ন করতে পারেনি। এতে বাংলাদেশ বিমান, ইউএস-বাংলা ও নভোএয়ারের ৭টি ফ্লাইটের ঢাকাগামী চার শতাধিক যাত্রী দুর্ভোগে পড়েন। 

সৈয়দপুর বিমানবন্দর আবহাওয়া কার্যালয়ের তথ্য মতে, দেশের মধ্যে নীলফামারীতে আজ সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ অঞ্চলের ওপর দিয়ে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বইছে। ঘন কুয়াশার কারণে দুপুর ১২টায় দৃষ্টিসীমা ছিল মাত্র ২০০ মিটার ও ২টা ৩০ মিনিটে ১০০০ মিটার। ফলে বিমানবন্দরে কোনো ফ্লাইট উঠানামা করতে না পারায় শিডিউল বিপর্যয় পড়েছে। দুর্ভোগে পড়েছে চার শতাধিক ঢাকাগামী বিমান যাত্রী। এদের মধ্যে শিশু ও বৃদ্ধ যাত্রী ছিল। 

সৈয়দপুর বিমানবন্দর আবহাওয়া অফিসের ইনচার্জ লোকমান হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মধ্যরাত থেকে ঘন কুয়াশায় ঢাকা ছিল বিমানবন্দর এলাকা। বেলা ৩টার দিকে কুয়াশা কেটে যাওয়ায় ফ্লাইট চলাচলের প্রয়োজনীয় দৃষ্টিসীমা চলে আসলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অবগত করা হয়।’ 

সৈয়দপুর বিমানবন্দর সহকারী ম্যানেজার মজিবর রহমান আজকের পত্রিকাকে জানান, ঘন কুয়াশার কারণে বিমান চলাচল ব্যাহত হয়েছিল। ৬ ঘণ্টা পর স্বাভাবিক হয়েছে ফ্লাইট চলাচল। ৩টা ৩০ মিনিটে বাংলাদেশ বিমানসহ বেসরকারি তিনটি কোম্পানির ৪টি ফ্লাইট সৈয়দপুর বিমানবন্দরে অবতরণ করে। কুয়াশার কারণে শিডিউল বিপর্যয় হলেও কোনো ফ্লাইট বাতিল করা হয়নি বলে জানান তিনি।

পীরগঞ্জে তাল, খেজুরসহ বিভিন্ন গাছের মাথা কেটে দিলেন পল্লী বিদ্যুতের কর্মীরা

কোরআন-সুন্নাহবিরোধী আইন করতে দেব না, এটা আমাদের অঙ্গীকার: মির্জা ফখরুল

তীব্র শীতে কাঁপছে মানুষ গুদামে তালাবদ্ধ কম্বল

ভূরুঙ্গামারীতে বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষ, যুবক নিহত

ফুলবাড়ীতে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

পঞ্চগড়ে চার দিন ধরে ঘন কুয়াশা ও কনকনে শীত

ফুলবাড়ীতে ট্রলির চাপায় সহযোগী নিহত

কাউনিয়ায় কিশোরীকে ধর্ষণচেষ্টা, যুবক গ্রেপ্তার

বিশেষ ট্রেনের দাবিতে বিএনপি নেতা-কর্মীদের রেলপথ অবরোধ, ছেড়ে যায়নি লালমনি এক্সপ্রেস

কাউনিয়ায় মহাসড়কে ঝরল দুই কৃষকের প্রাণ