হোম > নারী

নোবেল পুরস্কারজয়ী চতুর্থ নারী রিটা

ফিচার ডেস্ক

ছবি: সংগৃহীত

নার্ভ গ্রোথ ফ্যাক্টর মানবদেহের কোষের বৃদ্ধি পরিচালনা এবং স্নায়ু নেটওয়ার্ক তৈরি করে।

এটি আবিষ্কারের পেছনে অবদান রেখেছিলেন রিটা লেভি-মন্টালসিনি। তিনি ক্যানসার ও আলঝেইমার রোগের গবেষণায় গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন।

১৯৪০ সালে জার্মানি যখন বেলজিয়াম আক্রমণ করে, সেই সময় রিটা বেলজিয়ামের একটি বিজ্ঞান ইনস্টিটিউটে কর্মরত ছিলেন। তিনি ১৯৪৩ সাল পর্যন্ত তাঁর গবেষণা চালিয়ে যেতে পেরেছিলেন সেখানে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় ফ্লোরেন্সে থাকাকালে একটি শরণার্থীশিবিরে চিকিৎসক হিসেবে কাজ করেছিলেন রিটা। ১৯৮৬ সালে রিটা ও কোহেন যৌথভাবে চিকিৎসাবিদ্যায় নোবেল পুরস্কার পান। রিটা লেভি-মন্টালসিনি ছিলেন নোবেল পুরস্কারজয়ী চতুর্থ নারী।

২০০২ সালে রিটা লেভি-মন্টালসিনি রোমে ইউরোপীয় মস্তিষ্ক গবেষণা ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করেন। ২০০১ সালে ইতালি রিটাকে আজীবনের জন্য সিনেটর হিসেবে মনোনীত করে। ২০০৬ সালে ৯৭ বছর বয়সে তিনি রোমানো প্রোডির সরকার-সমর্থিত একটি বাজেটের ওপর ইতালির সংসদে নির্ণায়ক ভোট দেন। শর্ত দিয়েছিলেন, সরকার বিজ্ঞান তহবিল হ্রাসের শেষ মুহূর্তের সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার না করলে তিনি তাঁর সমর্থন প্রত্যাহার করবেন। বিরোধী নেতা ফ্রান্সেস্কো স্টোরেস নানাভাবে রিটার বিরোধিতা করলেও সরকারের তরফ থেকে তহবিল ফিরিয়ে দেওয়া হয় এবং বাজেট পাস হয়।

রিটা লেভি-মন্টালসিনি ১৯০৯ সালের ২২ এপ্রিল ইতালির তুরিনে জন্মেছিলেন। তিনি ২০১২ সালের ৩০ ডিসেম্বর ১০৩ বছর বয়সে রোমে নিজ বাড়িতে মারা যান।

রোকেয়াকে ‘মুরতাদ’ বলা রাবি শিক্ষকের অপসারণ চায় মহিলা পরিষদ

ল্যানসেটের গবেষণা: শৈশবে ১০০ কোটি মানুষ যৌন সহিংসতার শিকার

মোবাইল ফোনের ক্যামেরায় জীবনের গল্প

যৌতুক দাবি ও গ্রহণ করা এবং যৌতুকের জন্য চাপ দেওয়া দণ্ডনীয় অপরাধ

মোটরবাইকপ্রেমী নারীদের যাত্রা

কবি বাবার উদ্ভাবক কন্যা

জুলাই অভ্যুত্থানে বেগম রোকেয়া ছিলেন প্রেরণা হয়ে: নাহিদ ইসলাম

যৌনকর্মীদের মানবাধিকার সুরক্ষায় রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব নিশ্চিতের দাবি সংহতির

দিলরুবা হক মিলি: বনরক্ষী এক নারীর গল্প

অতীতের আলো, বর্তমানের অন্ধকার