হোম > নারী

হর্স হেড নেবুলার আবিষ্কারক উইলিয়ামিনা ফ্লেমিং

ফিচার ডেস্ক

একজন অধ্যাপকের বাড়িতে পরিচারিকা হিসেবে কাজ করতেন উইলিয়ামিনা প্যাটন ফ্লেমিং। তাঁর প্রতিভা ও আগ্রহ দেখে অধ্যাপক তাঁর প্রশিক্ষণ ও চাকরির ব্যবস্থা করে দেন। সেই উইলিয়ামিনাই উনিশ শতকের শেষ দিকে এবং বিশ শতকের শুরুতে নারীবিজ্ঞানের জগতে নারীদের অংশগ্রহণের পথপ্রদর্শক হয়ে উঠেছিলেন।

উইলিয়ামিনা মহাকাশের বিভিন্ন তারার বর্ণালির শ্রেণিবিভাগের জন্য একটি পদ্ধতি তৈরি করেছিলেন। সেটি ছিল সে সময়ের বিভিন্ন পদ্ধতির চেয়ে অনেক বেশি কার্যকরী। তাঁর তৈরি এই বর্ণালি শ্রেণিবিন্যাসের ভিত্তিতে পরে অন্য জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা আরও উন্নত গবেষণা করেছিলেন। তিনি ১০টি নতুন নোভা অর্থাৎ হালকা বিস্ফোরণের ফলে তৈরি উজ্জ্বল তারা, ৫২টি নতুন নেবুলা অর্থাৎ মেঘ বা ধোঁয়াজাতীয় গ্যাস, ধূলিকণার মেঘ এবং ৩১০টি নতুন পরিবর্তনশীল তারা আবিষ্কার করেছিলেন। এর মধ্যে উইলিয়ামিনার হর্স হেড নেবুলা আবিষ্কারটি বিশেষভাবে বিখ্যাত।

উইলিয়ামিনার লেখা ‘আ ফিল্ড ফর উইমেন্স ওয়ার্ক ইন অ্যাস্ট্রোনমি’ নামক প্রবন্ধে তিনি নারীদের জন্য বিজ্ঞানী হিসেবে আরও সুযোগ দেওয়ার কথা বলেছেন। তিনি দাবি করেন, মহাকাশ গবেষণায় নারীদের জন্য আরও বেশি সুযোগ থাকা উচিত। ১৯০৬ সালে ব্রিটিশ রয়্যাল অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল সোসাইটির কাছে সম্মানসূচক সদস্যপদ লাভ করা প্রথম আমেরিকান নারী তিনি।

উইলিয়ামিনার জন্ম ১৮৫৭ সালের ১৫ মে, স্কটল্যান্ডে। ১৯১১ সালের ২১ মে ৫৪ বছর বয়সে যুক্তরাষ্ট্রে মারা যান তিনি।

দিলরুবা হক মিলি: বনরক্ষী এক নারীর গল্প

অতীতের আলো, বর্তমানের অন্ধকার

জন্মনিবন্ধন করতে বাবার এনআইডি বা তথ্য বাধ্যতামূলক নয়

নারী আন্তর্জাতিক পেশাদার বক্সিংয়ে হিজাব, নিরাপত্তা নাকি প্রথা

পরিবেশ নিয়ে সরব দুই অভিনেত্রী

বিস্মৃত ছবিতে সামনে এল ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলনে নারীদের নেতৃত্ব

‘সচেতনতার অভাব ও সামাজিক কাঠামোর বৈষম্য নারীদের এগিয়ে যেতে বাধা দিচ্ছে’

‘নারীর সাফল্য অনেক পুরুষকে শঙ্কিত করে, এই শঙ্কাই সহিংসতা বাড়িয়ে দিচ্ছে’

রীমার ‘আয়নাবিবির গহনা’

শ্বশুর-শাশুড়ি বা অন্য কেউ স্বামীর হয়ে তালাক দিতে পারেন না