হোম > খেলা > ফুটবল

নারী ফুটবলার তৈরির কারিগরের বুকে চাপা কষ্ট

নাজিম আল শমষের, ঢাকা

২০১৩ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত অপ্রতিরোধ্য গতিতে ছুটেছে কলসিন্দুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। বঙ্গমাতা গোল্ডকাপে হ্যাটট্রিক শিরোপা জিতে হইচই ফেলে দিয়েছিল স্কুলটি। 

বহু সংগ্রাম আর নানা সমালোচনা গায়ে মেখে ফুটবলপাগল একদল কিশোরীকে নিয়ে দেশসেরা দল সাজিয়েছিলেন স্কুলের সহকারী শিক্ষক মফিজ উদ্দিন। একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির ইংরেজি বইয়ের পাতায় উঠে এসেছে মফিজ উদ্দিনের সেই অবদানের কথাও। তবে নিজের চেয়ে ছাত্রীদের নিয়ে আজ তাঁর ভীষণ গর্ব, ‘আমাদের গ্রাম সম্পর্কে ছাত্রছাত্রীরা জানবে। খুব ভালো লাগছে।’ 

ফোনে আজকের পত্রিকাকে যখন কথাটা বলছেন, মফিজ উদ্দিনের কণ্ঠে চাপা দীর্ঘশ্বাস। গ্রামের নারী ফুটবল নিয়ে যে স্বপ্নের বীজ তিনি বুনেছিলেন, সেই গাছটি বটবৃক্ষে রূপ নিলেও ছায়াটা আজ অন্যের দখলে। 

ক্ষোভ আর অভিমান থেকে ফুটবল থেকে দূরে সরে আছেন মারিয়া মান্দা-সানজিদা আক্তারদের বাল্যগুরু। কলসিন্দুর গ্রামের আরেকটি উজ্জ্বল প্রজন্ম কীভাবে তৈরি হবে, তা নিয়ে নেই আর কোনো স্বপ্ন, ‘আমি আর এসব নিয়ে ভাবি না। বইয়ে আমার নাম আছে কি না, তা-ও জানি না। আর ভাবতেও চাই না। কী দরকার আর এসব নিয়ে চিন্তা করে?’ 

হাকিমির ফেরার রাতে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন মরক্কো, ম্যাচ না জিতেও পরের রাউন্ডে মালি

২০২৬ বিশ্বকাপ দেখতে রেকর্ড ১৫ কোটি টিকিটের আবেদন

১০০০ গোল না করা পর্যন্ত অবসর নেবেন না রোনালদো

রোনালদোভক্ত তনিমার দৃষ্টিনন্দন জোড়া গোলে শুরু নারী লিগ

এশিয়ান কাপের প্রস্তুতিতে মেয়েদের ভরসা ঘরোয়া লিগ

নৌকাডুবিতে ভ্যালেন্সিয়া কোচ ও তাঁর তিন সন্তানের মৃত্যু

রোনালদো-জাদুতে আল নাসরের ইতিহাস

দিয়াবাতের পেনাল্টি মিস, কিংসকে হারাতে পারেনি আবাহনী

না ফেরার দেশে স্কটিশ কিংবদন্তি ফুটবলার

মেলবোর্নে সবুজ উইকেটে খেলতে নেমে বিপাকে চার পেসারের অস্ট্রেলিয়া