হোম > খেলা > ফুটবল

জুভেন্টাস ছাড়ছেন দি মারিয়া

জুভেন্টাসের সঙ্গে এক বছরের চুক্তি করলেও নবায়নের সম্ভাবনা ছিল আনহেল দি মারিয়ার। তবে সব সম্ভাবনা নষ্ট হয়ে যায় দলবদলের আর্থিক অনিয়মে ‘তুরিনের বুড়িদের’ ১০ পয়েন্ট কেটে যাওয়ায়। ক্লাবের এই শাস্তিই সবকিছু বদলে দেয়। 

জুভেন্টাসের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনায় এই শাস্তি বাধা দেওয়ায় ক্লাব ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন দি মারিয়া। গতকাল নিজের ইনস্টাগ্রামে সিদ্ধান্তটা জানিয়েছেন আর্জেন্টাইন তারকা। বিশ্বকাপজয়ী তারকা লিখেছেন, ‘কঠিন ও জটিল পর্যায়ে পৌঁছেছি। তবে বিদায়ের সময় শান্তি পাচ্ছি যে ক্লাবকে শিরোপা জেতানোর জন্য সবকিছু করার চেষ্টা করেছি। যদিও তা সম্ভব হয়নি। না পারার তিক্ত স্বাদ নিয়েই বিদায় নিচ্ছি।’ 

মাঠ ও মাঠের বাইরে জুভেন্টাস সতীর্থদের ভালোবাসার কথা উল্লেখ করে দি মারিয়া তাঁদের ধন্যবাদ জানিয়েছেন। সঙ্গে ভক্তদেরও। ৩৫ বছর বয়সী তারকা লিখেছেন, ‘দুর্দান্ত এক ড্রেসিং রুমের অংশীদার ছিলাম। প্রথম দিন থেকেই সতীর্থরা যে স্নেহ ও ভালোবাসা দেখিয়েছে, তার জন্য সবাইকে ধন্যবাদ। সব সময় এটাকে নিজের বাড়ি মনে হয়েছে। আমার প্রতি জুভেন্টাস ভক্তদের ভালোবাসার জন্য জানাই এক বড় আলিঙ্গনের সঙ্গে শুভেচ্ছা। জুভেন্টাস, আমার হৃদয়ে তোমাকে বহন করি।’ 

পিএসজি থেকে ২০২২ সালে এক মৌসুমের জন্য জুভেন্টাসে যোগ দিয়েছিলেন দি মারিয়া। নতুন চুক্তি করার সুযোগ ছিল। কিন্তু ১০ পয়েন্ট কাটায় চ্যাম্পিয়নস লিগের সঙ্গে ইউরোপা লিগেও জায়গা হয়নি সিরি আর দলটির। তাই মেয়াদ শেষেই বিদায় নিতে হলো সাবেক রিয়াল মাদ্রিদ তারকাকে। সব মিলিয়ে ৪০ ম্যাচ খেলে ৮ গোল করেছেন তিনি। সঙ্গে ৭ গোলে সহায়তা করেছেন। জুভেন্টাস ছাড়লেও ইতালিতেই থাকতে পারেন এই উইঙ্গার। তাঁকে দলে ভেড়ানোর সম্ভাবনা রয়েছে ৩৩ বছর পর সিরি আর চ্যাম্পিয়ন নাপোলির।

জুয়া-কাণ্ডে তুরস্কের ২৯ ফুটবলারকে গ্রেপ্তারের নির্দেশ

আবারও কিংসের বড় জয়, রাকিবের হ্যাটট্রিক অ্যাসিস্ট

বিদায়ী ম্যাচের আগে আবেগপ্রবণ হয়ে পড়লেন মেসির সতীর্থ

‘রোনালদোর ক্ষুধা কখনোই শেষ হওয়ার নয়’

বীতশোক-ক্যাসপারদের লাতিন বাংলা সুপার কাপ দেখাবে না টিভিতে, দেখবেন কোথায়

মুলারদের বিপক্ষে প্রতিশোধ নিতে তর সইছে না মেসির

প্রবাসী ফুটবলারদের জাত চেনানোর মঞ্চ এই লাতিন বাংলা সুপার কাপ

বিশ্বকাপ ড্র আজ: বিশ্বের চোখ থাকবে যেখানে

বিশ্বকাপ খেলতে না পারলে মাঠে বসে খেলা দেখবেন মেসি

বয়কট থেকে সরে এসে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছে ইরান