হোম > স্বাস্থ্য > স্বাস্থ্য টিপস

যেভাবে ডিম খাবেন না

ফিচার ডেস্ক

ছবি: সংগৃহীত

ডিম প্রোটিন, ভিটামিন ও মিনারেলের অন্যতম উৎস। তবে এর উপকার পেতে হলে রান্নার পদ্ধতির দিকে নজর দেওয়া জরুরি। ভুল পদ্ধতিতে ডিম খাওয়া স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়ায়।

কাঁচা বা অর্ধসেদ্ধ ডিম

এতে স্যালমোনেলা ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণের ঝুঁকি থাকে। এটি পেটের সমস্যা, বমি বা জ্বরের কারণ হতে পারে। গর্ভবতী নারী, শিশু ও বয়স্করা এড়িয়ে চলুন এ ধরনের ডিম।

অতিরিক্ত তেলে ভাজা ডিম

অতিরিক্ত তেল খেলে ক্যালরি ও অস্বাস্থ্যকর চর্বি বেড়ে যায়। ফলে হৃদ্‌রোগ এবং ওজন বেড়ে যেতে পারে।

অতিরিক্ত সেদ্ধ ডিম

দীর্ঘক্ষণ সেদ্ধ করলে ডিমের পুষ্টিগুণ কমে যায় এবং কুসুমের চারপাশে সবুজ রিং দেখা দেয়, যা হজমে সমস্যা করতে পারে।

প্রক্রিয়াজাত মাংসের সঙ্গে ডিম

বেকন, সসেজ বা হটডগের সঙ্গে ডিম খেলে অতিরিক্ত সোডিয়াম ও অস্বাস্থ্যকর চর্বি শরীরে প্রবেশ করে।

পুনরায় গরম করা ডিম

রান্না করা ডিম ফ্রিজে রাখার পর পুনরায় গরম করলে এর প্রোটিনের গঠন বদলে যায় এবং পুষ্টিগুণ কমে যেতে পারে।

পোড়া বা ঝলসানো ডিম

অতিরিক্ত তাপে ডিম পোড়ালে ক্ষতিকর রাসায়নিক উৎপন্ন হয়। তাতে ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ে।

ডিম খাওয়ার স্বাস্থ্যকর উপায়

ডিম সেদ্ধ, পোচ বা কম তেলে হালকা ভাজলে পুষ্টিগুণ ঠিক থাকে। বেকিং বা স্টিম করেও খাওয়া যেতে পারে। প্রতিদিন ১ থেকে ২টি ডিম খাওয়া নিরাপদ। তবে রান্নার পদ্ধতি হতে হবে সঠিক।

সূত্র: হেলথশট

শীতে ত্বকের যত্ন ও চর্মরোগ থেকে পরিত্রাণের উপায়

শীতকালীন বিষণ্নতা কাটাতে যা করবেন

নাক ডাকা: কারণ, ঝুঁকি ও পরিত্রাণের উপায়

রাগ নিয়ন্ত্রণ করার ৫ উপায়

দেশে ৪০ হাজারের বেশি শিশুর প্যালিয়েটিভ কেয়ার প্রয়োজন

শিশুর মেধাবিকাশে বাদাম ও খেজুর অপরিহার্য নয়

হাঁটুব্যথার কারণ ও লক্ষণ: আধুনিক ফিজিওথেরাপি সমাধান

ফ্লু সারানোর প্রাকৃতিক উপায়

শীতে ত্বকযত্ন ও চর্মরোগ থেকে পরিত্রাণের উপায়

পিঠব্যথার কারণ, লক্ষণ ও প্রতিকার