হোম > সারা দেশ > নোয়াখালী

জিম্মি জাহাজের নাবিক সালেহ ফোনে পরিবারের কাছে দোয়া চান

চাটখিল (নোয়াখালী) প্রতিনিধি

সোমালিয়ায় দস্যুদের কবলে পড়া বাংলাদেশি মালিকানাধীন জাহাজ এমভি আবদুল্লাহর ২৩ নাবিকের মধ্যে একজন নোয়াখালীর চাটখিল উপজেলার সিংবাহুড়া গ্রামের মোহাম্মদ সালেহ আহমদ। গতকাল বুধবার সকালে মোবাইল ফোনে পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে শেষ কথা হয় তাঁর। তখন দোয়া চান তাঁদের কাছে।

মোহাম্মদ সালেহ আহমদ জাহাজটিতে ফাইটার পদে কর্মরত। তিনি সিংবাহুড়া গ্রামের মৃত সাখায়াত উল্যার ছেলে। চার ভাই ও এক বোনের মধ্যে সবার বড় সালেহ। 

আজ বৃহস্পতিবার সকালে সালেহ আহমদের বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, উৎকণ্ঠায় প্রতিটি মুহূর্ত কাটছে তাঁর স্ত্রী ও তিন কন্যাসন্তানের। স্ত্রী তানিয়া আক্তার জানান, বুধবার সকাল ৭টার দিকে সালেহ অজ্ঞাত একটা ফোন নম্বর থেকে কল করেন। এরপর প্রায় দুই মিনিট কথা বলেন। এ সময় তাঁর জন্য দোয়া করার জন্য সবাইকে অনুরোধ জানান। সালেহকে অক্ষতভাবে উদ্ধারের জন্য সরকারের প্রতি আবেদন জানিয়েছেন তানিয়াসহ সালেহর পরিবারের সদস্যরা। 

উল্লেখ্য, গত মঙ্গলবার দুপুরের দিকে ভারত মহাসাগরে বাংলাদেশি পতাকাবাহী জাহাজ এমভি আবদুল্লাহসহ এর ২৩ জন নাবিককে জিম্মি করে প্রায় ৫০ জন সশস্ত্র জলদস্যু। এই ২৩ জন জিম্মি হওয়া বাংলাদেশি নাবিকের মধ্যে দুজনের গ্রামের  বাড়ি নোয়াখালী জেলায়। এর মধ্যে মো. আনোয়ারুল হক রাজুর নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার রামপুর ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের রামপুর গ্রামের আজিজুল হক মাস্টারের ছেলে।

সর্বশেষ খবর অনুযায়ী জিম্মিসহ জাহাজটি সোমালিয়া উপকূলের দিকে এগোচ্ছে। আজ বৃহস্পতিবার এটি সোমালিয়ায় নোঙর করার কথা।

নোয়াখালীতে ৮ দফা দাবিতে কৃষি ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ

এনসিপির হান্নান মাসউদকে হত্যার হুমকি: যুবক গ্রেপ্তার

হাতিয়ায় এনসিপি নেতা হান্নান মাসউদকে হুমকির প্রতিবাদে বিক্ষোভ

হান্নান মাসউদের ৩ সমর্থককে কুপিয়ে জখম

সুবর্ণচরে নদীভাঙন: ২ বছরে ভিটেমাটি হারা চার হাজার পরিবার

নোয়াখালীতে ব্যানার, তোরণ ও বিলবোর্ড অপসারণ করছে প্রশাসন

হাসিনার গুলিকে যারা ভয় পায়নি, তারা আর কাউকে ভয় পাবে না: হান্নান মাসউদ

নোয়াখালীর হাতিয়া: চর দখলের মচ্ছব, গরু-মহিষের খাদ্যসংকট

হাতিয়ায় বিপুল খাদ্যদ্রব্যে ভরা বোটসহ ১২ পাচারকারী আটক

বিএনপি-জামায়াতসহ সব দলকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান