জাল সনদে ৩৩ বছর গাইবান্ধার নির্বাচন অফিসে স্টেনো টাইপিস্ট পদে চাকরির অভিযোগ উঠেছে মো. সিরাজুল ইসলাম নামে এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে। ঘটনাটি সম্প্রতি জানাজানি হলে সিরাজুল ইসলামের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করা হয়।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার দক্ষিণ হাটবামুনি গ্রামের মৃত দতিব উদ্দিনের ছেলে সিরাজুল ইসলাম ১৯৮৯ সালে সুন্দরগঞ্জ উপজেলা পরিষদ কার্যালয়ে স্টেনো টাইপিস্ট হিসেবে জাল শিক্ষাসনদ দিয়ে চাকরি নেন। পরবর্তী সময়ে উপজেলা পরিষদ বিলুপ্ত হলে উপজেলা নির্বাচন অফিসে স্টেনো টাইপিস্ট হিসেবে আত্তীকরণ করা হয়। এই অবস্থায় সিরাজুল ইসলামের চাকরি বৃত্তান্ত এবং কাগজপত্র যাচাই করে তাঁর বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সুন্দরগঞ্জ পৌর শহরের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের মৃত শহিদুল ইসলামের ছেলে রায়হানুল ইসলাম রাজু বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ করেন।
অভিযুক্ত সিরাজুল ইসলামের সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘আমার গলায় সমস্যা হয়েছে, কথা বলতে পারছি না। পরে কথা বলব।’
উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মো. সেকান্দার আলী বলেন, ‘জাল সনদের বিষয়ে একটি অভিযোগ পেয়েছি। সেটি তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
ভুয়া সনদ সম্পর্কিত আরও পড়ুন: