হোম > সারা দেশ > ঢাকা

আদালত চত্বর থেকে জঙ্গি ছিনতাই: তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল ১৮ সেপ্টেম্বর

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঢাকার আদালত চত্বর থেকে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত দুই জঙ্গি ছিনতাইয়ের ঘটনায় রাজধানীর কোতোয়ালি থানার মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ১৮ সেপ্টেম্বর দিন ধার্য করা হয়েছে। আজ রোববার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ফারাহ দিবা ছন্দা তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য এই দিন ধার্য করেন। 

আজ প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু মামলার তদন্ত কর্মকর্তা প্রতিবেদন দাখিল করতে না পারায় আদালত নতুন তারিখ ধার্য করেন। 

গত বছরের ২০ নভেম্বর দুপুর সাড়ে ১২টায় দুই জঙ্গি ছিনতাইয়ের ঘটনার পর রাতে চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের প্রসিকিউশন বিভাগের এসআই জুলহাস উদ্দিন আকন্দ এই মামলা করেন। 

মামলায় ছিনতাই হওয়া দুই আসামিসহ ২০ জনকে আসামি করা হয়। এ ছাড়া অজ্ঞাতনামা আরও ২০-২১ জনকে আসামি করা হয়। ঢাকার সন্ত্রাসবিরোধী ট্রাইব্যুনালে মোহাম্মদপুর থানায় দায়ের করা সন্ত্রাসবিরোধী আইনের একটি মামলার শুনানি শেষে কারাগারে থাকা ১২ জন আসামিকে হাজতে নেওয়ার পথে দুজনকে ছিনিয়ে নেন সহযোগীরা। মামলায় ওই ১২ জনকে আসামি করা হয়। এই মামলায় জামিনপ্রাপ্ত দুজনকেও আসামি করা হয়। এ ছাড়া পলাতক আরও ছয়জনকে আসামি করা হয়। 

যাঁদের আসামি করা হয়েছে তাঁরা হলেন শাহিন আলম, শাহ আলম ওরফে সালাউদ্দিন বিএম মুজিবুর রহমান, সুমন হোসেন পাটোয়ারী, খাইরুল ইসলাম জামিল, মইনুল হাসান শামীম, আবু সিদ্দিক সোহেল, মোজাম্মেল হোসেন সাইমন, আরাফাত রহমান ওরফে সিয়াম ওরফে সাজ্জাদ, শেখ আব্দুল্লাহ ওরফে জুবায়ের ওরফে যায়েদ, আব্দুস সবুর, রশিদ উন নবী ভুইয়া ওরফে টিপু ওরফে রাসেল, ইদি আমিন, মেহেদী হাসান অমি, সৈয়দ মোহাম্মদ জিয়াউল হাসান ওরফে মেজর জিয়া ওরফে বড় ভাই, আয়মান, সাব্বিরুল হক চৌধুরী ওরফে কনিক, তানভীর ওরফে শামসেদ মিয়া, রিয়াজুল ইসলাম ওরফে রিয়াজ ও ওমর ফারুক ওরফে নোমান। 

মামলায় বলা হয়েছে, প্রথম ১২ জন আসামিকে কারাগার থেকে সন্ত্রাস দমন ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছিল। তাঁরা প্রত্যেকে দুর্ধর্ষ জঙ্গি মেজর জিয়ার ও অন্যদের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপনের মাধ্যমে পালিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করেন। তাঁদের পরিকল্পনা অনুযায়ী ২০ নভেম্বর দুপুরে ঢাকার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের প্রধান ফটকের সামনে থেকে পুলিশের ওপর আক্রমণ করে দুই আসামি ছিনিয়ে নেন। মোহাম্মদপুর থানার মামলায় জামিনপ্রাপ্ত আসামি ইদি আমিন ও মেহেদী হাসান ট্রাইব্যুনালে বসেই এই পরিকল্পনা সফল করার প্রস্তুতি নেন। ট্রাইব্যুনালে হাজিরে দিয়ে তাঁরা আগে আগে বের হয়ে আসেন এবং অন্য জঙ্গিদের সঙ্গে যোগাযোগ করে হামলার পরিকল্পনা সফল করার দায়িত্ব পালন করেন। 

মামলার এজাহারে আরও বলা হয়েছে, আসামিরা পুলিশকে হত্যার উদ্দেশ্যে তাঁদের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েন। চারজন পুলিশকে চোখে স্প্রে করেন এবং দীপন হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি মইনুল হাসান শামীম ওরফে সামির ওরফে ইমরান ও আবু সিদ্দিক সোহেল ওরফে সাকিব ওরফে সাজিদ ওরফে শাহাবকে ছিনিয়ে নেন তাঁর সহযোগীরা। ওই দুই জঙ্গিকে এখনো গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ।

প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার পত্রিকা অফিসে হামলায় র‍্যাকের নিন্দা

হাদির জানাজা ঘিরে যান চলাচল নিয়ে ডিএমপির নির্দেশনা

তোপখানায় উদীচীর কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

হাদির মরদেহ জাতীয় হৃদ্‌রোগ ইনস্টিটিউটে নেওয়া হয়েছে, রাখা হবে হিমঘরে

হাদির জানাজা আগামীকাল বেলা আড়াইটায়, জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায়

‎হাদি হত্যার বিচার দাবিতে জবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল

বাংলাদেশ হেলথ রিপোর্টার্স ফোরামের নতুন কমিটি

প্রথম আলোর কার্যালয়ের সামনে কর্মীদের মানববন্ধন

হাদির হত্যাকাণ্ডকে ‘ব্যবহার করে’ উচ্ছৃঙ্খলতার নিন্দা গণতান্ত্রিক সংস্কার জোটের

প্রথম আলো ও ডেইলি স্টারের ক্ষতিগ্রস্ত ভবন পরিদর্শন আইজিপির