হোম > সারা দেশ > ঢাকা

হত্যা মামলাসহ ১৫ মামলার আসামি আমিনুল কারাগারে

আজকের পত্রিকা ডেস্ক­

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আল শাহরিয়ার হোসেন হত্যা মামলাসহ ১৫টি মামলার এজাহারনামীয় আসামি আমিনুল ইসলাম ওরফে হৃদয়কে গ্রেপ্তারের পর কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সাইফুদ্দিন হোসেন কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

বিকেলে আমিনুল ইসলামকে আদালতে হাজির করে মোহাম্মদপুর থানা-পুলিশ। আল শাহরিয়ার হোসেন (২৩) হত্যা মামলায় তাকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা। শুনানি শেষে আদালত তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

গতকাল রোববার দিনগত রাত ২:৪৫ ঘটিকায় মোহাম্মদপুর থানা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে তাকে আটক করা হয়। পরে এই মামলায় গ্রেপ্তার দেখে আদালতে পাঠানো হয়।

মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, যুবক আল শাহরিয়ার হোসেন হত্যার ঘটনায় তার বাবা মো. মনির হোসেন গত ৩ সেপ্টেম্বর মোহাম্মদপুর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।

মামলার এজাহারে বলা হয়, গত ১৯ জুলাই সকালে সাড়ে ১০ ঘটিকার দিকে রাজধানীর মোহাম্মদপুর এলাকায় হাজার হাজার ছাত্র-জনতা বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে যোগ দেন।

এ সময় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার ওপর নির্বিচারে গুলিবর্ষণ শুরু করে আওয়ামী লীগের বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা। এ ঘটনায় ভিকটিম আল শাহরিয়ার হোসেন গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান।

মামলায় শেখ হাসিনাসহ তার মন্ত্রিসভার সদস্য এবং সংসদ সদস্য ছাড়াও পুলিশ এবং স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের আসামি করা হয়।

প্রসঙ্গত, গ্রেপ্তার আমিনুল ইসলামের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় মাদকসহ ১৫টি মামলা রয়েছে। তিনি শাহবাগ থানার একটি চুরি মামলায় সাজা প্রাপ্ত পলাতক আসামি।

হারিয়ে যাওয়া কনাই নদ উদ্ধার উদ্‌যাপন

স্বাধীন ও নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন গঠনের দাবি সম্মিলিত নারী প্রয়াসের

শাহবাগে ইনকিলাব মঞ্চের অবরোধ থেকে ‘খেলনা পিস্তলসহ’ যুবক আটক

হাদি হত্যা মামলার প্রধান আসামি ফয়সালের বিরুদ্ধে অস্ত্র আইনে মামলা

হাদি হত্যাকাণ্ড: ফয়সালকে পালাতে সহায়তার অভিযোগে গ্রেপ্তার রাজুর স্বীকারোক্তি

সুপারিশের তিন মাস পেরোলেও যোগদান হয়নি ৩৫০০ চিকিৎসকের

শাহবাগে আবারও ইনকিলাব মঞ্চের অবরোধ

হাজারীবাগে ‘ককটেল’ বিস্ফোরণ, পুলিশ বলছে পটকা

কারওয়ান বাজারে চাঁদাবাজির বিরুদ্ধে ব্যবসায়ীদের লাঠিমিছিল, পাল্টাপাল্টি ধাওয়া

মাকে দেখতে মাঝরাতে হাসপাতালে তারেক রহমান