ঢাকা মহানগর (ডিএমপি) পুলিশের তেজগাঁও বিভাগের হাতিরঝিল থানা হেফাজতে মারা যাওয়া রুম্মনের মরদেহ ৪৪ ঘণ্টা পর বুঝে নিলেন বাবা পেয়ার আলি। আজ সোমবার বিকেলে হাতিরঝিল থানা-পুলিশের পক্ষ থেকে পেয়ার আলির কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হয়।
বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন হাতিরঝিল থানার পরিদর্শক (অপারেশন) আব্দুল কুদ্দুস।
পুলিশের এই কর্মকর্তা বলেন, থানায় আত্মহত্যা করা রুম্মনের মরদেহ বুঝে নিয়েছেন তাঁর বাবা পেয়ার আলি ও তাঁর বড় ভাই। মরদেহ বুঝে নেওয়ার পর তাঁরা মোহাম্মদপুরের বাবর রোডের আল মারকাযুলে গোসল করায়।
মরদেহ কোথায় নেওয়া হবে জানতে চাইলে আব্দুল কুদ্দুস বলেন, রামপুরা ডিআইটি রোডে নিতে পারে। তবে দাফন কোথায় হবে সে বিষয় কিছু বলেননি নিহতের বাবা।
এ দিকে পুলিশের কাছ থেকে রুম্মনের মরদেহ বুঝে নেওয়ার বিষয়টি জানে না স্ত্রীর পরিবার। এ বিষয় নিহতের শ্যালক সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘মরদেহ বুঝে নেওয়ার বিষয় আমরা জানি না। কে নিয়েছে এ বিষয় আমাদের জানানো হয়নি। আমরা বর্তমানে আদালতে আছি। মামলা দায়ের প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।’
প্রসঙ্গত, গত শনিবার রাতে ঢাকা মহানগর (ডিএমপি) পুলিশের তেজগাঁও বিভাগের হাতিরঝিল থানা হেফাজতে মারা যান রুম্মন।