হোম > সারা দেশ > ঢাকা

গুলশান ছাড়লেও ক্যাম্পাসের সড়ক ছাড়েননি তিতুমীরের শিক্ষার্থীরা

আজকের পত্রিকা ডেস্ক­

বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের দাবিতে দ্বিতীয় দিনের মতো অনশনে রাজধানীর তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা। ছবি: আজকের পত্রিকা

স্বতন্ত্র বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠাসহ সাত দফা দাবিতে আন্দোলনে নামা সরকারি তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা রাতে গুলশান মোড় অবরোধ করে অবস্থান নেন। সেখানে তারা প্রায় দেড় ঘণ্টা অবস্থানের পর অবরোধ তুলে নিলেও ক্যাম্পাসে ফিরে আবারও সড়ক অবরোধ করেন।

ফলে শুক্রবার রাত সাড়ে ১১টার দিকেও গুলশান-মহাখালী সড়কে যান চলাচল বন্ধ থাকে।

জানতে চাইলে আন্দোলনকারীদের নেতা নায়েক নূর মোহাম্মদ বলেন, গত দুই দিন ধরে আমরা অনশন করছি অথচ সরকারের পক্ষ থেকে কোনো ইতিবাচক সাড়া পাওয়া যায়নি। তাই বাধ্য হয়ে রাতে বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা গুলশান-১ মোড়ে অবস্থান নেন। সেখান থেকে ফিরে আবার ক্যাম্পাসের সামনে সড়ক অবরোধ করেছে।

আন্দোলনের নেতৃত্ব দেওয়া কলেজের আকাশ নামের এক শিক্ষার্থী বলেন, আমাদের সড়ক অবরোধ রাতে অব্যাহত থাকবে। সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত না হওয়া পর্যন্ত আমাদের এই কর্মসূচি চলতেই থাকবে।

রাত সাড়ে ১০টার দিকে ডিএমপি গুলশান ট্রাফিক জোনের সহকারী কমিশনার মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘তিতুমীরের শিক্ষার্থীরা মিছিল নিয়ে এসে গোল চত্বরে অবস্থান নিয়ে রাস্তা বন্ধ করে দিয়েছিল। সেখানে তারা বেশকিছুক্ষণ থাকার পর কলেজের দিকে চলে গেছে। এখন মহাখালীর দিকের সড়ক বাদে বাকিগুলোয় যান চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। এসব রাস্তায় চলাচল করা যাত্রীদের জন্য আমাদের ফেসবুক পাতায় প্রতি মুহূর্তে আপডেট দেওয়া হচ্ছে।’

হত্যা মামলায় সুব্রত বাইনের মেয়ে কারাগারে

মির্জাপুরে যুবলীগ নেতা ফেরদৌস গ্রেপ্তার

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে তরুণকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

ফয়সালের সঙ্গে ইনকিলাব কালচারাল সেন্টারে গেছি, এতটুকুই—আদালতে কবির

আমাদের নিরাপত্তা নিজেদেরকেই নিশ্চিত করতে হবে: নাহিদ ইসলাম​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​​

হাদিকে হত্যাচেষ্টা: প্রধান আসামি ফয়সালের সহযোগী কবির ৭ দিনের রিমান্ডে

বিজয় দিবসে রাজাকারদের ছবিতে জুতা নিক্ষেপ করলেন জবি শিক্ষার্থীরা

জুলাই রেবেলসের দুজনকে কুপিয়ে আহতের ঘটনায় শীর্ষ সন্ত্রাসী আলতাফসহ গ্রেপ্তার ৩

বিজয় দিবসে ১০০ নৌকা নিয়ে জবি শিবিরের নৌ র‍্যালি

সিঙ্গাপুরে হাদির অবস্থার অবনতির পর স্থিতিশীল: ইনকিলাব মঞ্চ