হোম > সারা দেশ > ঢাকা

ফখরুল-আব্বাস-এ্যানির জামিন শুনানি আজ বিকেলে

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির অফিসের সামনে সংঘর্ষের ঘটনায় দায়ের করা পুলিশের ওপর হামলার মামলায় বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসসহ চারজনের জামিনের আবেদন করা হয়েছে। আজ বুধবার সকালে ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালতে এই আবেদন দাখিল করা হয়।

বিএনপির কেন্দ্রীয় প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণের আহ্বায়ক আবদুস সালামের জামিনের আবেদনও করা হয়েছে। জামিনের আবেদনের পর আইনজীবীরা অন্তর্বর্তীকালীন জামিন দিতে আবেদন জানালে বিচারক মো. আসাদুজ্জামান আজ বুধবার বেলা ৩টায় শুনানির জন্য সময় নির্ধারণ করেছেন। 

তাঁদের আইনজীবী জয়নুল আবেদিন মেজবাহ আজকের পত্রিকাকে জানান, বেলা ৩টায় শুনানি হবে। 

এর আগে মির্জা ফখরুল ও মির্জা আব্বাসের জামিনের আবেদন চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত তিনবার নামঞ্জুর করেন। 

গত ৮ ডিসেম্বর দিনগত রাত ৩টায় মির্জা ফখরুল ও মির্জা আব্বাসকে তাঁদের নিজ নিজ বাসা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। গত ৮ ডিসেম্বর পল্টন থানায় দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে তাঁদের আদালতে পাঠানো হলে ৯ ডিসেম্বর আদালত জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। অন্যদের ৭ ডিসেম্বর সংঘর্ষের পর নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় অফিস থেকে আটক করা হয়। ৮ ডিসেম্বর আদালতে আনার পর জামিনের আবেদন নামঞ্জুর করে তাঁদের কারাগারে পাঠানো হয়। 

একই মামলায় রিজভী আহমেদসহ ৪৩৪ জনকে ৮ ডিসেম্বর কারাগারে পাঠানো হয়। রিমান্ডে নেওয়া হয় ১৪ জন নেতা-কর্মীকে। রিমান্ড শেষে ওই ১৪ জনকেও ১১ ডিসেম্বর কারাগারে পাঠানো হয়েছে। গত ৯ ডিসেম্বর আরও তিনজনকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠানো হয়। এই মামলায় ৪৫৩ জন বর্তমানে কারাগারে আছেন। 

গত ৮ ডিসেম্বর রাজধানীর পল্টন থানার উপপরিদর্শক মিজানুর রহমান বাদী হয়ে এ মামলা করেন। ৭ ডিসেম্বর নয়াপল্টনে বিএনপির নেতা-কর্মীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষের ঘটনায় ৪৭৩ জনের নাম উল্লেখ করে পল্টন মডেল থানায় পুলিশ বাদী হয়ে মামলা করে। পুলিশের ওপর হামলা ও বিস্ফোরকদ্রব্য আইনে মামলা হয়। মামলায় ৪৭৩ জনের নাম উল্লেখসহ বিএনপির অজ্ঞাত দেড়-দুই হাজার নেতা-কর্মীকে আসামি করা হয়। 

এজাহারে বলা হয়, গত ৭ ডিসেম্বর বিকেলে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে বেআইনি সমাবেশ করেন বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীরা। কোনো প্রকার পূর্বানুমতি ছাড়াই অবৈধভাবে এই সমাবেশের ফলে সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। বাধা দিলে পুলিশের ওপর ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করে এবং বোমার বিস্ফোরণ ঘটায়। পরে ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ আসামিদের গ্রেপ্তার করে। এ সময় বিএনপির কার্যালয়ে অভিযান চালিয়ে চাল, পানি, খিচুড়ি, নগদ টাকা ও বিস্ফোরকদ্রব্য পাওয়া যায়। 

 ১০ ডিসেম্বর সমাবেশকে কেন্দ্র করে ৭ ডিসেম্বর বিএনপি জড়ো হয়েছিল পার্টি অফিসের সামনে। পরে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষের ঘটনায় পল্টন, রমনা, শাহজাহানপুর ও মতিঝিল থানায় বেশ কয়েকটি মামলা হয়। 

শহীদ জিয়ার কবরের পূর্ব পাশে খোঁড়া হচ্ছে নতুন কবর

খালেদা জিয়ার জানাজা: যেসব পথে নিয়ন্ত্রিত থাকবে যান চলাচল

রাষ্ট্রীয় শোক: ঢাকায় ৩ দিন আতশবাজি, পটকা ফোটানো নিষিদ্ধ

খালেদা জিয়ার জানাজায় অংশ নিতে বাড়ানো হলো মেট্রোরেলের ট্রিপ

হাদি হত্যা মামলা: সিবিউন-সঞ্জয়ের তৃতীয় দফায় রিমান্ড, ফয়সাল নামে আরও একজন রিমান্ডে

খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে জাবিতে জাতীয়তাবাদী শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারী ফোরামের কালো ব্যাজ ধারণ

রাজধানীর রামপুরায় অটোরিকশার ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু

গয়েশ্বর চন্দ্রের আসনে বিএনপির বিদ্রোহী তিন বড় নেতাসহ ১৬ প্রার্থী, শক্ত লড়াইয়ের আভাস

খালেদা জিয়ার মৃত্যুর খবর শুনে এভারকেয়ারের সামনে ভিড়, পুলিশের ব্যারিকেড

হারিয়ে যাওয়া কনাই নদ উদ্ধার উদ্‌যাপন