হোম > সারা দেশ > কক্সবাজার

ইয়াবা পাচারের দায়ে রোহিঙ্গাসহ ২ জনের যাবজ্জীবন 

কক্সবাজার প্রতিনিধি

কক্সবাজারে ৮০ হাজার ইয়াবা পাচার ও ২৭ লাখ ৭ হাজার নগদ টাকা উদ্ধার মামলায় রোহিঙ্গাসহ দুই ব্যক্তির যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করেছে আদালত। এই অর্থ অনাদায়ে আরও এক বছর সশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আসামিদের কাছ থেকে জব্দকৃত নগদ টাকা রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা করার নির্দেশ দেওয়া হয়। 

আজ মঙ্গলবার কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ মুনসী আবদুল মজিদ এই রায় ঘোষণা করেন। জেলা ও দায়রা জজ আদালতের নাজির মো. বেদারুল আলম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। 

দণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা হলেন—কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার কুতুপালং ২ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের বাসিন্দা কলিম উল্লাহর ছেলে নাজমুল হুদা (৩০) ও রামু উপজেলার মিঠাছড়ি ইউনিয়নের চেইন্দা এলাকার ছলিম উল্লাহ মেম্বারের ছেলে মো. শরীফ (৪২)। 

রায় ঘোষণার সময় মো. শরীফ আদালতে উপস্থিত ছিলেন। রোহিঙ্গা নাজমুল হুদা পলাতক রয়েছেন। 

রাষ্ট্রপক্ষে জেলা ও দায়রা জজ আদালতের সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) সৈয়দ মো. রেজাউর রহমান এবং আসামিদের পক্ষে আইনজীবী অ্যাডভোকেট নুরুল মোস্তফা মানিক মামলাটি পরিচালনা করেন। 

পিপি সৈয়দ মো. রেজাউর রহমান বলেন, ২০২০ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর রাতে র‍্যাব-১৫ এর একটি টিম শহরের লিংক রোড এলাকা থেকে দুই মোটরসাইকেল আরোহীকে ইয়াবা ও নগদ টাকাসহ আটক করে। এ ঘটনায় র‍্যাব-১৫ এর ওয়ারেন্ট অফিসার মো. আনোয়ার হোসেন বাদী হয়ে কক্সবাজার সদর মডেল থানায় তাঁদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। আসামিদের মধ্যে একজন হাজতে রয়েছেন অপরজন পলাতক। মামলার বিচারিক কার্যক্রম শেষে মঙ্গলবার আদালত রায় ঘোষণা করেন।

আনোয়ারায় সড়কের পাশ থেকে উদ্ধার দুই শিশুর পরিচয় মিলেছে, বাবা-মায়ের বিরুদ্ধে মামলা

মহাসড়কে দোকান যানজটে ভোগান্তি

ভোটের মাঠে: জয়ের সমীকরণ পাল্টে দেবে পাহাড়ি ভোটার

চাঁদপুরে হেফাজতে নির্যাতন, ৪ পুলিশ সদস্যের বিরুদ্ধে মামলা

চট্টগ্রামে থার্টি ফার্স্ট নিয়ে ৬ নির্দেশনা সিএমপির

খামারে ডাকাতের হানা, অস্ত্র ঠেকিয়ে ১২ গরু লুট

চন্দনাইশে অলিপুত্রের সমর্থনে সরে দাঁড়ালেন জামায়াতের প্রার্থী

খালেদা জিয়ার মৃত্যুতে জাতি অভিভাবকসুলভ নেতৃত্বকে হারাল: চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়ন

চট্টগ্রামে সংসদ নির্বাচন: তিন আসনে বিএনপির প্রার্থী নিয়ে উত্তেজনা

পেট্রোলিয়াম করপোরেশন: দেড় বছরেও চালু হয়নি ৮ হাজার কোটি টাকার প্রকল্প