যা কিছু আমার তরঙ্গগণনা—শাসনে করেছ যত বর্ণিল
রাখি কর্কট, বৃষ্টির অপেক্ষায় কিছুকাল মেঘের মতো রাত
আমি তবে পরিহাস; হারিয়েছি বাদামফুলের আত্মঘোষণা
যোগ্য ও প্রজ্ঞার ঘূর্ণিতে অনর্গল ধীরে ধীরে কেঁপে
যাও কুসুমের সান্ত্বনা, সকলেরই নগরবনিতা মিটিয়ে
দৃশ্য কেবলই আসে—আষাঢ়-শ্রাবণ মুছে; শব্দ এখন
ব্যথার দুর্দিন, লোহার প্রাচীর; যেন ফুটে ওঠে আধাগলি
ভাবি শত অক্ষর ফেলে আঙুলের পথে ক্লান্ত হব—
নিমেষেই বলে যাব অবুঝ শিশুর মতন পুষ্পনভস্তন;
পুনরায়; পুনরায় কোথাও বাজে ঋণের বজ্রপাত; ভিন্ন যেন
তোমার গতকালের সত্য—; থাকো পূর্বদিকে—একবিন্দু
বৃক্ষপ্রয়োজন শেষে; যেমন উপান্তে পৌঁছায় ব্যর্থ সব কারণ—