হোম > আড্ডা

নাসির আলী মামুন ও পোরট্রেট ফটোগ্রাফি

সম্পাদকীয়

আইচ্ছা, আমি প্রথম যখন ক্যামেরা হাতে নিলাম তখন কিন্তু আমি ফটোগ্রাফারদের কোন কাজই দেহি নাই। ওই যে, পেপারের মধ্যে কাজ-টাজ দেখতাম, বিভিন্ন ম্যাগাজিনে দেখতাম, চিত্রালীতে দেখতাম। তারপর মাঝে মইদ্দে বন্ধু-বান্ধবদের সাথে ওই সময়, ব্রিটিশ কাউন্সিলে যে যাই নাই, তাও না। তখন ফটোগ্রাফির কিছু বই-টই দেখছি...।

ছবি দেখার জন্য যে যাই তাও না। তবে ছবির বই দেইখা দেইখা... এইভাবে। কিন্তু কোন ফটোগ্রাফারের নামই জানি না ’৬৭, ’৬৮ সালে। ৭০-এর পরে আস্তে আস্তে এইগুলো আমি জানা শুরু করলাম। কিন্তু বড় বড় ফটোগ্রাফারদের ছবি তখনও দেহি নাই। আর পোরট্রেট ফটোগ্রাফি তখন, মানে যারা স্টুডিও ফটোগ্রাফার ছিল, কিছু শিক্ষিত লোকজন ছিল, ওরা কিন্তু এইগুলা আমারে বলত যে, নিউজ ফটোগ্রাফি হইল এই, পোরট্রেট ফটোগ্রাফি।...এরিয়াল ফটোগ্রাফি নামেও ফটোগ্রাফি আছে! তখন আমি জানলাম। ৬৯-এ তখন এক ফটোগ্রাফার, বিহারি এইগুলা আমারে বলতেছে।... সেই ফটোগ্রাফার জীবিত ছিল, নাম এই মুহূর্তে ভুইলা গেছি।

৬৯-এ জুলাই মাসে তিনজন চাঁদে গেল না, ওরা ঢাকায় আসছিল। তখন উনি দাঁড়াইয়া রাস্তার মধ্যে একটা ছবি তুলছিল। তেজগাঁ এয়ারপোর্ট থেইকা কিন্তু ওরা আসছিল হোটেল শেরাটনে। তখন ছিল ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেল, সেই একটা ছবি তুলছিল। তারা একটা খোলা জিপে বসা, ওই ছবিগুলা আমারে দেখাইতেছে যে, এরিয়েল ফটোগ্রাফি নামেও একটা ফটোগ্রাফি আছে। তখন আমি জানলাম যে, আরে ছবিও তোলা যায় আকাশ থেইকা! এইটা তো অদ্ভুত ব্যাপার আমার কাছে। তখন বলল যে, মানুষের ছবি তুললে এটা পোরট্রেট ফটোগ্রাফি শুধু মানুষের। তখন আমার মাথায় ঢুকল যে মানুষের ছবি পোরট্রেট ফটোগ্রাফি।

সূত্র: তার আলো তার ছায়া, মুনেম ওয়াসিফ, পৃষ্ঠা ১৫-১৬

রমনা কালীবাড়ি বধ্যভূমি

আমাদের অর্জন অনেক

এবার অক্সফোর্ডের বর্ষসেরা শব্দ ‘রেজ বেইট’—এর অর্থ কী

রাষ্ট্রীয় সংস্কার করতে গিয়ে প্রাণ দিয়েছেন যে মার্কিন প্রেসিডেন্ট

জল্লাদখানা বধ্যভূমি

সিদলের স্বাদ

লেখকের সামাজিক অঙ্গীকার

চটপটিটা মজার

উপন্যাস

ঘসেটি বিবির মসজিদ