হোম > প্রযুক্তি

জিমেইল দুই বছর ধরে নিষ্ক্রিয়? কনটেন্ট রক্ষায় লগ ইন করুন এখনই 

আগামীকাল শুক্রবার (১ ডিসেম্বর) থেকে অন্তত দুই বছর ধরে নিষ্ক্রিয় থাকা অ্যাকাউন্টের কনটেন্ট মুছে ফেলা শুরু করবে গুগল। জিমেইল, ডকস, ড্রাইভ, মিট, ক্যালেন্ডার ও গুগল ফটোজের কনটেন্ট এর আওতায় পড়বে। কয়েক মাস ধরে বার বার ব্যবহারকারীদের ইমেইেল পাঠিয়ে সতর্ক করেছে গুগল। 

গত মে মাসে নতুন এই নীতির ঘোষণা দেওয়া হয়। এই নীতির উদ্দেশ্য হলো ব্যবহারকারীকে নিরাপত্তার ঝুঁকি থেকে রক্ষা করা। সংস্থাটির অভ্যন্তরীণ অনুসন্ধানে জানা যায়, পুরোনো এই অ্যাকাউন্টগুলোর পাসওয়ার্ড নবায়নে এবং টু–স্টেপ–ভেরিফিকেশনের মতো নিরাপত্তা ব্যবস্থা হালনাগাদ করা হয় না। এর ফলে অ্যাকাউন্টগুলো সহজে ফিশিং, হ্যাকিং ও স্প্যামের শিকার হয়। 

শুধুমাত্র ব্যক্তিগত গুগল অ্যাকাউন্টের জন্য নীতিটি কার্যকর হবে। স্কুল বা ব্যবসায়িক অ্যাকাউন্টের জন্য তা হবে না। এ ছাড়া যেসব অ্যাকাউন্টে গুগলের সাবস্ক্রিপশন কেনা রয়েছে, সেগুলো সক্রিয় হিসেবে বিবেচনা করবে এই প্ল্যাটফর্ম। 

যেসব অ্যাকাউন্ট খোলার পর কখনো ব্যবহৃত হয়নি প্রথম ধাপে সেগুলো ডিলিট করা হবে। পরবর্তীতে অব্যবহৃত অ্যাকাউন্টগুলো ডিলিট করবে গুগল। 

অ্যাকাউন্ট চালু রাখতে যা করতে হবে
অ্যাকাউন্ট চালু রাখার সবচেয়ে সহজ উপায় হল-প্রতি দুই বছরে অন্তত একবার সাইন ইন করা। গুগল অ্যাকাউন্টে সাইন ইন করা থাকলে সেগুলোকে সক্রিয় ভাবা হয়। এ ছাড়া সাইন ইনের পর অ্যাকাউন্ট ডিলিট হওয়া বন্ধ করতে যেসব পদক্ষেপ নেওয়া যায়–

১. কোনো ইমেইল পড়া বা সেন্ড করা। 
২. গুগল ড্রাইভ ব্যবহার করা। 
৩. ওই অ্যাকাউন্ট দিয়ে ইউটিউব ভিডিও দেখা। 
৪. গুগল প্লে স্টোর থেকে কোনো অ্যাপ ডাউনলোড করা। 
৫. গুগল সার্চ ব্যবহার করা। 
৬. গুগলের সাইন ইন ব্যবহার করে থার্ড পার্টি অ্যাপ বা সেবায় সাইন ইন করা। 
 
তথ্যসূত্র:সিনেট

প্রযুক্তির দখল কার হাতে

গুগলের নতুন এআই টুল

বৈদ্যুতিক জাহাজ নির্মাণশিল্পে চীনের আধিপত্য

পাসওয়ার্ডের নিরাপত্তা কতটুক: জেনে নিন বিশ্বে সর্বাধিক ব্যবহৃত পাসওয়ার্ড

ভুয়া ওয়েবসাইট চেনার উপায়

আগুনের ঝুঁকিমুক্ত ব্যাটারি বানালেন বিজ্ঞানীরা

উসকানিমূলক কনটেন্ট বন্ধে কঠোর অবস্থানে সরকার

উসকানিমূলক কনটেন্টের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে মেটাকে বিটিআরসির চিঠি

বিবিএসের জরিপ: ইন্টারনেটের আওতার বাইরে দেশের ৪৪% পরিবার

ডিজিটাল রূপান্তর মানে শুধু অ্যাপ নয়, রাষ্ট্রের ভিত্তি পুনর্গঠনের প্রক্রিয়া: ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব