ফলোঅন এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ছিল আরও ১৯৬ রান। কিন্তু ইনিংসের শুরু থেকেই ধুঁকতে থাকা মুমিনুল হকের দলের ইনিংস থামল ১২৬ রানে। দ্বিতীয় দিন শেষে নিউজিল্যান্ডের চেয়ে তারা এখনো পিছিয়ে ৩৯৫ রানে।
প্রথম ইনিংসে টম লাথামের ডাবল সেঞ্চুরি এবং ডেভন কনওয়ের সেঞ্চুরিতে ৬ উইকেটে ৫২১ রান সংগ্রহ করে ইনিংসের সমাপ্তি ঘোষণা করেছিল স্বাগতিক নিউজিল্যান্ড। জবাবে ব্যাটিংয়ে নেমে মুখ থুবড়ে পড়ে সাদমান ইসলাম-নাজমুল হোসেন শান্তদের। দলীয় ১১ রানের মধ্যে ৪ উইকেট হারিয়ে শুরুতেই বিপর্যয়ে পড়ে বাংলাদেশ। ষষ্ঠ উইকেট জুটিতে নুরুল হাসন সোহান ও ইয়াসির রাব্বি যা একটু প্রতিরোধ গড়েছে। এই দুজনে যোগ করেন ৬০ রান।
৪১ করা সোহান সাউদির বলে এলবিডব্লুর শিকার হলে ভাঙে জুটি। রাব্বি অবশ্য ক্যারিয়ারের প্রথম ফিফটি তুলে নেন। ৫৫ রান করা রাব্বি কাইল জেমিসনের বলে ড্যারিল মিচেলের হাতে ক্যাচ দেন। বাংলাদেশকে সবচেয়ে বেশি ভুগিয়েছে ট্রেন্ট বোল্ট। মেহেদী হাসান মিরাজকে বোল্ড করে টেস্ট ক্যারিয়ারে ৩০০ উইকেটের ল্যান্ডমার্ক স্পর্শ করা বোল্ট নিয়েছেন ৫ উইকেট। সাউদির শিকার ৩ টি, বাকি দুটি নিয়েছেন জেমিসন।