হোম > খেলা > ক্রিকেট

‘কোহলির মুখের ভাষা সবচেয়ে খারাপ’

মাঠে আগ্রাসী মনোভাবের জন্য বিরাট কোহলির শুভাকাঙ্ক্ষীর অভাব নেই। তবে সেটা মাঝে মাঝে মাত্রা ছাড়িয়ে যায় কি না, তা নিয়েও প্রশ্ন ওঠে। লর্ডস টেস্টের পর আবার আলোচনায় কোহলির আগ্রাসী মনোভাব। লর্ডস টেস্টে ভারত অধিনায়কের আগ্রাসী মনোভাব নিয়ে মুখ খুলেছেন নিক কম্পটন। সাবেক এই ইংলিশ ক্রিকেটারের মতে, মাঠে কোহলির মুখের ভাষা সবচেয়ে খারাপ।

২০১২ সালে ভারতের বিপক্ষে অভিষেক হয়েছিল কম্পটনের। তবে ক্যারিয়ার খুব বেশি লম্বা হয়নি। ২০১৬ সালে শেষ টেস্ট খেলেছিলেন। চার বছরের ক্যারিয়ারে মোট ১৬টি টেস্ট খেলার সুযোগ পেয়েছেন এই ইংলিশ ব্যাটসম্যান। নিজের অতীত অভিজ্ঞতা থেকে লর্ডস টেস্টে কোহলির আচরণে হতাশা ঝরেছে কম্পটনের কণ্ঠে।

লর্ডস টেস্টে ইংলিশ ক্রিকেটারদের সঙ্গে বার কয়েক তর্কে জড়াতে দেখা যায় কোহলিকে। এর মধ্যে জশ বাটলার আর জিমি অ্যান্ডারসনের সঙ্গে কোহলির তর্কে জড়ানো নিয়ে সবচেয়ে বেশি কথা হচ্ছে। পঞ্চম দিনে ইংলিশদের ব্যাটিং বিপর্যয়ের মুখে উইকেটে আসেন বাটলার। জসপ্রীত বুমরা-শামিদের সামনে উইকেটে থিতু হতে পারছিলেন না এই ইংলিশ উইকেটকিপার–ব্যাটসম্যান। পেছন থেকে বাটলারের উদ্দেশে কোহলিকে বলতে শোনা যায়, ‘চিন্তা কোরো না, এটা সাদা বলের ক্রিকেট না।’ 

এরপর বাটলারের ক্যাচ মিস করে বসেন কোহলি। এবার কোহলি তর্কে জড়িয়ে পড়েন অ্যান্ডারসনের সঙ্গে। কোহলির এমন মনোভাবে নিজের পূর্ব অভিজ্ঞতা কম্পটন লেখেন, ‘কোহলির মুখের ভাষা সব থেকে খারাপ মনে হয়। ২০১২ সালে আমার প্রতি যে তীক্ষ্ণ বাক্য ছোড়া হয়েছে, তা ভুলব না। এ ঘটনা এটাই প্রমাণ করে—রুট, টেন্ডুলকার, উইলিয়ামসনরা কতটা মাটির মানুষ।’ 

তাহলে কি বাংলাদেশ-ভারত ফাইনাল

হেডের সেঞ্চুরিতে বড় লিডের পথে অস্ট্রেলিয়া

কনওয়ের ডাবল সেঞ্চুরি, মাউন্ট মঙ্গানুইতে ব্যাটারদের দাপট

সবার আগে বিশ্বকাপের দল দিল পাকিস্তান

ওসমান হাদির মৃত্যুতে শোকাহত বিসিবি-বাফুফে

বাংলাদেশ-পাকিস্তান সেমিফাইনাল দেখবেন কোথায়

বিশ্বকাপে প্রস্তুতি ম্যাচে প্রতিপক্ষ কারা, জানাল বিসিবি

ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা ম্যাচের আম্পায়ারদের কাছে ব্যাখ্যা চাইছেন স্টেইন

আম্পায়ারিং নিয়ে অসন্তুষ্ট ইংল্যান্ড, আইসিসির কাছে করবে নালিশ

হঠাৎ কেন চেয়ার ছুড়ে মারতে গিয়েছিলেন ম্যাকগ্রা