বিসিবি সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন তো আছেনই। বোর্ডের একাধিক পরিচালক, এমনকি শীর্ষ কর্মকর্তারাও এসেছেন কলকাতায়। এই মুহূর্তে সন্ধ্যায় ইডেন গার্ডেনসে বাংলাদেশ দলের অনুশীলনে এক সঙ্গে চার পরিচালককে দেখা যাচ্ছে। মাঠের বাইরে আছেন আরও কয়েকজন। টিম ডিরেক্টর হিসেবে পরিচালক খালেদ মাহমুদ সুজন আছেন বিশ্বকাপের শুরু থেকে। ক্রিকেট পরিচালনা বিভাগের প্রধান জালাল ইউনুস যোগ দিয়েছেন কলকাতায়। দলের অনুশীলনে তাঁর থাকার যৌক্তিকতা আছে । যেহেতু বাংলাদেশ দল জালাল ইউনুসের অধীনেই।
তবে অনুশীলনে মিডিয়া বিভাগের প্রধান তানভীর আহমেদ টিটু, ক্রিকেট কমিটি অব ঢাকা মেট্রোপলিস (সিসিডিএম) চেয়ারম্যান সালাউদ্দিন চৌধুরীর উপস্থিতি নিয়ে প্রশ্ন জাগতে পারে, অনুশীলনে তাঁদের প্রয়োজনীয়তা কী। এই বিশ্বকাপে এমন দৃশ্য বিরলই। বাকি দলগুলোতে এই চিত্র দেখাই যায় না। এমনকি স্বাগতিক ভারতীয় দলের সঙ্গেও এত সংখ্যক বোর্ড পরিচালক কিংবা কর্মকর্তাদের দেখা যায় না। অথচ পারফরম্যান্সের বিচারে বাংলাদেশ দল প্রায় তলানিতে।
এ বিষয়ে একটা যুক্তি থাকতে পারে, কলকাতা ঢাকা থেকে যেহেতু খুব বেশি দূরে নয়, কঠিন এ সময়ে দলকে সাহস দিতে, উদ্বুদ্ধ করতে ক্রিকেট বোর্ডের উল্লেখযোগ্য সংখ্যক কর্মকর্তা, কর্মচারী চলে এসেছেন বিশ্বকাপ ভেন্যুতে।