রাঁচি টেস্টের পারফরম্যান্সের পুরস্কার হাতে নাতেই পেয়েছিলেন ধ্রুব জুরেল। ম্যাচ জেতানো ৯০ এবং অপরাজিত ৩৯ রানের জন্য হয়েছিলেন ম্যাচসেরা। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় টেস্টের পারফরম্যান্স দিয়ে এবার র্যাঙ্কিংয়েও বড় লাফ দিলেন উদীয়মান ব্যাটার।
আজ আইসিসি প্রকাশিত র্যাঙ্কিংয়ে ৩১ ধাপ এগিয়েছেন জুরেল। টেস্ট ব্যাটারদের ৬৯ তম স্থানে থাকা উইকেটরক্ষক ব্যাটারের মতো র্যাঙ্কিংয়ে উন্নতি হয়েছে যশস্বী জয়সওয়ালেরও। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ভারতকে সিরিজ জেতাতে অনবদ্য অবদান রাখা জয়সওয়াল দ্বিতীয় ও তৃতীয় টেস্টে ডাবল সেঞ্চুরি করেছিলেন। সেই ছন্দটা ধরে রেখেছিলেন রাঁচি টেস্টেও। প্রথম ইনিংসে ৭৩ রানের পর পরের ইনিংসে করেন বিপরীত ৩৭ রান। দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের কারণে ৩ ধাপ এগিয়ে ১২ তম স্থানে আছেন। সিরিজ শুরুর সময় বাঁহাতি ব্যাটারের অবস্থান ছিল ৬৯ তম।
ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে উন্নতি হয়েছে জো রুটেরও। প্রথম তিন টেস্টে ফর্ম ও ব্যাটিংয়ের ধরন নিয়ে সমালোচিত হওয়া ইংলিশ ব্যাটার রাঁচি টেস্টে দুর্দান্ত এক সেঞ্চুরি করেছেন। তাঁর সেঞ্চুরি দলের কাজে না আসলেও ব্যক্তিগতভাবে এসেছে। ১২২ ও ১১ রানের ইনিংসের সৌজন্যে দুই ধাপ এগিয়ে তিনে উঠে এসেছেন এক সময় শীর্ষে থাকা এই ব্যাটার। অন্যদিকে তাঁর সতীর্থ জ্যাক ক্রলি ১০ ধাপ এগিয়ে আছেন ১৭ নম্বরে। ৮৯৩ পয়েন্টে সবার শীর্ষে আছেন নিউজিল্যান্ডের ব্যাটার কেন উইলিয়ামসন। শুধু যে ব্যাটিংয়েই উন্নতি হয়েছে রুটের এমনটা অবশ্য নয়।
অন্যদিকে ওয়ানডে র্যাঙ্কিংয়ে দলের এবং নিজের ক্যারিয়ার সেরা রেটিং পয়েন্ট পেয়েছেন বার্নাড শোল্টজ। আইসিসি পুরুষ ক্রিকেট বিশ্বকাপ লিগ ২ ত্রিদেশীয় সিরিজে নেপালের বিপক্ষে ৩১ রানে ৪ এবং নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে ১৫ রানে ২ উইকেট নিয়ে বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে ১১ তম স্থানে উঠে এসেছেন নামিবিয়ার বাঁহাতি স্পিনার। তাঁর আগে নামিবিয়ার কোনো খেলোয়াড় এই সংস্করণে ৬৪২ রেটিং পায়নি। ৭১৬ রেটিং নিয়ে শীর্ষে আছেন কেশব মহারেজ। ব্যাটিংয়ে শীর্ষে আছেন বাবর (৮২৪)।