হোম > বিশ্ব > এশিয়া

ঘরে ফিরেছেন মাহাথির, চিকিৎসা চলছে

মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী মাহাথির মোহাম্মদ অবশেষে ঘরে ফিরেছেন। অবশ্য সেখানে তাঁকে চিকিৎসকদের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা নিতে হচ্ছে। 

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টুইটারে দেওয়া এক পোস্টের মাধ্যমে মাহাথির মোহাম্মদের মুখপাত্র এই নেতার সুস্থতার জন্য শুভকামনা ও প্রার্থনার জন্য জনগণকে ধন্যবাদ জানান। একই সঙ্গে জানান, তাঁকে দেখতে যাওয়ার অনুমতি এখনো দেওয়া হয়নি। 

মালয়েশিয়ার সংবাদমাধ্যম মালয় মেইলের প্রতিবেদনে বলা হয়, গত ১৭ ডিসেম্বর মালয়েশিয়ার ন্যাশনাল হার্ট ইনস্টিটিউটে ভর্তি হন মাহাথির মোহাম্মদ। পরে ক্রমে তাঁর অবস্থার উন্নতি হলে নির্দিষ্ট কিছু নির্দেশনা দিয়ে গত ২ ফেব্রুয়ারি তাঁকে নিজের বাসায় থাকার অনুমতি দেন চিকিৎসকেরা। এর পর ফিজিওথেরাপিসহ অন্য চিকিৎসার জন্য তাঁকে আবার হার্ট ইনস্টিটিউটে নেওয়া হয়। 

জানুয়ারির শুরুতে ন্যাশনাল হার্ট ইনস্টিটিউটে সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীর অস্ত্রোপচারসহ প্রয়োজনীয় চিকিৎসা হয়। চিকিৎসার পর চিকিৎসকেরা ৯৬ বছর বয়সী এই নেতার সুস্বাস্থ্যের বিষয়ে নিশ্চিত করেন। 

মালয়েশিয়ায় দীর্ঘদিন ধরে ক্ষমতায় থাকা প্রধানমন্ত্রী মাহাথির মোহাম্মদ এর আগেও হার্ট অ্যাটাক করেছেন। করা হয়েছে বাইপাস সার্জারিও। 

মাহাথির মোহাম্মদ ২০০৩ সাল পর্যন্ত টানা ২২ বছর প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। আধুনিক মালয়েশিয়ার স্থপতি বলা হয় তাঁকে। সবশেষ ২০১৮ সালে ৯২ বছর বয়সে তিনি প্রধানমন্ত্রী হন। তবে অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বের জেরে দুই বছরেরও কম সময়ের মধ্যে তাঁর সরকারের পতন হয়। মালয়েশিয়ার রাজনীতিতে এখনো গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি তিনি। 

রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের পর দ্বিতীয়বার যুদ্ধবিরতিতে থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া

নাজিব রাজাকের ১৫ বছরের কারাদণ্ড, জটিল সমীকরণে মালয়েশিয়ার সরকার

৫৪ কোটি ডলার পাচার: ক্ষমতার অপব্যবহারে দোষী সাব্যস্ত মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী

চীনের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যেই রেকর্ড প্রতিরক্ষা বাজেট অনুমোদন করল জাপান

থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো বিষ্ণু মূর্তি, নিন্দা জানাল ভারত

নাগরিকত্বের জন্য বসবাসের শর্ত দ্বিগুণ করল জাপান

জাপানের পারমাণবিক অস্ত্র অর্জনের চেষ্টাকে প্রতিহতের ঘোষণা উত্তর কোরিয়ার

তাইওয়ানে মেট্রো স্টেশনে স্মোক বোমা ছুড়ে ছুরি হামলা, নিহত ৩

জানুয়ারিতে আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে মিয়ানমারের বিরুদ্ধে রোহিঙ্গা গণহত্যার শুনানি

দেশের টাকমাথার লোকদের বাঁচানোর লড়াইয়ে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট