হোম > বিনোদন > গান

ইমরান-ঈশিকার গানের মডেল কেয়া পায়েল

বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

(বাঁ থেকে) কেয়া পায়েল, ইমরান ও ঈশিকা। ছবি: সংগৃহীত

প্রথমবার দ্বৈত গান নিয়ে আসছেন ইমরান মাহমুদুল ও হুমায়রা ঈশিকা। গানের শিরোনাম ‘পারবো না তোমাকে ছাড়তে’। পারবো না কিছুতে তোমাকে ছাড়তে/ বাঁচতে চাই তোমার হাত রেখে হাতে/ বরবাদ হয়ে তোমার প্রেমেতে—এমন কথার গানটি সুর ও সংগীত আয়োজন করেছেন ইমরান। সৈকত রেজার নির্দেশনায় গানের ভিডিওতে ইমরানের সঙ্গে দেখা যাবে অভিনেত্রী কেয়া পায়েলকে। চার বছর পর কোনো মিউজিক ভিডিওতে একসঙ্গে দেখা যাবে ইমরান ও পায়েলকে। ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে এই মিউজিক ভিডিওর শুটিং। শিগগির ইমরান মাহমুদুলের ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশ পাবে গানটি।

পারবো না তোমাকে ছাড়তে গানের আগে ইমরানের সাতটি গানে মডেল হয়েছেন কেয়া পায়েল। ‘এতো ভালোবাসি’, ‘আলো’, ‘পরাণ বন্ধুরে’, ‘মন ছুটে যায়’সহ সবগুলো গান জনপ্রিয় হয়। ইমরান মাহমুদুল বলেন, ‘কেয়া পায়েলের সঙ্গে আমার কাজের বোঝাপড়াটা অনেক ভালো। আমাদের আগের প্রায় সবগুলো কাজ মানুষ পছন্দ করেছে। ২০২১ সালে আমরা সর্বশেষ একসঙ্গে কাজ করেছিলাম। এই সময়ে অনেক অনুরোধ ছিল আমাদের নতুন কাজ দেখার। তাই আবারও কেয়া পায়েলের সঙ্গে কাজ করা। আর ঈশিকা খুব ভালো গায়, অনেক প্রমিজিং। এই গানটি ঈশিকা অনেক ভালো গেয়েছে।’

কেয়া পায়েল বলেন, ‘ইমরানের গান আমার ভীষণ ভালো লাগে। শুধু তাঁর গানে আমি মডেল হব—বিষয়টি এমন নয়। আমি এটাও চাই যে আমার নাটকে তার কণ্ঠের গান থাকুক। পারবো না তোমাকে ছাড়তে একটি গল্পনির্ভর মিউজিক ভিডিও। আশা করছি ভালো লাগবে সবার।’

ঈশিকা বলেন, ‘গানটা শুরুতে ইমরান ভাইয়ার একক গান ছিল। পরবর্তী সময়ে হঠাৎ করেই গানটা দ্বৈত গান করা হয়েছে। ইমরান ভাইয়া বাংলাদেশের একজন মেধাবী গায়ক, খুব ভালো একজন গায়ক। তাঁর সঙ্গে দ্বৈত গান করতে পারা আমার জন্য সত্যিই অনেক বড় একটা পাওয়া।’

প্রকাশিত হলো শিরোনামহীনের ‘এই অবেলায় ২’

হারমোনি অব ফ্রেন্ডশিপে সোনার বাংলা সার্কাস

আতিফের সঙ্গে একই মঞ্চে গাইবে ব্যান্ড নেমেসিস ও ফুয়াদ

মৃত্যুর ৪ দিন পর প্রকাশিত হলো জেনস সুমনের নতুন গান

ঢাকায় বোম্বে এক্সপেরিয়েন্সের কনসার্ট ও মাস্টারক্লাস

ফারিণের মন গলাবেন ইমরান

একের পর এক বন্ধ হচ্ছে বিদেশি শিল্পীদের কনসার্ট

আমরা সূর্যমুখীর সুবর্ণজয়ন্তীতে গাইবে জলের গান

মারা গেছেন ‘একটা চাদর হবে’খ্যাত গায়ক জেনস সুমন

আলিয়ঁস ফ্রঁসেজে আজ সন্ধ্যায় ‘দ্য ট্র্যাডিশন অব মেলোডি’