হোম > সারা দেশ > রাজশাহী

রামেক হাসপাতালে এক নারীর শরীরে নিপাহ ভাইরাস শনাক্ত

নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী

রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (রামেক) চিকিৎসাধীন ফরিদা (২৫) নামে এক রোগীর শরীরে নিপাহ ভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। বর্তমানে তিনি হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রে (আইসিইউ) চিকিৎসাধীন।

আজ বুধবার সকালে রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইডিসিআর) থেকে আসা প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা যায়। নিপাহ ভাইরাসে আক্রান্ত ওই তরুণীর বাড়ি নওগাঁর মান্দা উপজেলায়। 

রামেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ডা. এফ এম শামীম আহমেদ আজকের পত্রিকাকে জানান, বেশ কিছু দিন আগে রোগীসহ তার শ্বশুরের পরিবারের লোকজন খেজুরের কাঁচা রস পান করেন। রস পানের কয়েক দিনের মধ্যে ওই গৃহবধূর শ্বশুর জ্বরে আক্রান্ত হন। তবে কয়েক দিন আগে তিনি মারা গেছেন। এ দিকে গত ২২ ফেব্রুয়ারি মস্তিষ্কে প্রদাহ নিয়ে ফরিদা রামেক হাসপাতালে ভর্তি হন। এরপর শারীরিক অবস্থার অবনতি হতে থাকলে তাকে আইসিইউ ভেনটিলেশনে রাখা হয়। গত ২৫ ফেব্রুয়ারি তাঁর নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য আইইডিসিআরের ল্যাবে পাঠানো হয়। তবে ২৮ ফেব্রুয়ারি নমুনা টেস্টে নিপাহ ভাইরাসে আক্রান্তের বিষয়টি নিশ্চিত হয় আইইডিসিআর। নিপাহ ভাইরাস শনাক্তের পর তাকে হাসপাতালের বিশেষায়িত নিপাহ আইসিউইতে স্থানান্তর করা হয়েছে। 

রামেক পরিচালক শামীম আহমেদ আরও জানান, এ দিকে ফরিদার শাশুড়িও জ্বরে আক্রান্ত হয়ে রামেক হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। তারও নমুনা পরীক্ষার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। 

এদিকে রামেক হাসপাতালের নিপাহ ভাইরাসে আক্রান্তদের জন্য ওয়ার্ডে বর্তমানে ছয়জন রোগী ভর্তি রয়েছেন। তবে তাদের নমুনা এখনো পরীক্ষাসম্পন্ন হয়নি। এর আগে চলতি বছরেই নিপাহ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে রামেক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় এক শিশু ও এক নারীর মৃত্যু হয়। 

সিরাজগঞ্জে অডিটরিয়ামের ওয়াশরুম থেকে বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার

জয়পুরহাটে ট্রাক–ভ্যান সংঘর্ষে নিহত ১

সাজিদের মৃত্যুতে রাষ্ট্রের কাছে ৫ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি

দুর্গাপুরে বধ্যভূমিতে শহীদদের স্মরণে শ্রদ্ধা ও মোনাজাত

রাকসুর জিএসকে ‘হত্যার হুমকি’ দিয়ে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতার ফেসবুক পোস্ট

বগুড়ায় ট্রাক-অটোরিকশার সংঘর্ষে চালক নিহত, আহত তিন

গভীর নলকূপ খনন: বরেন্দ্রজুড়ে শত শত মৃত্যুকূপ

শিশু সাজিদের শেষ বিদায়ে হাজারো মানুষের ঢল

আমার একটা কলিজা হারায় ফেলছি, বিচার চাই: সাজিদের বাবা

প্রাথমিকে শতভাগ বই, মাধ্যমিকে এল অর্ধেক