হোম > সারা দেশ > নাটোর

পুলিশের ধাওয়ায় দিঘিতে ঝাঁপ দেওয়া যুবকের মরদেহ উদ্ধার

নাটোর প্রতিনিধি

নাটোরে দিঘি থেকে শিহাব হোসেন (২৬) নামের এক যুবকের ভাসমান মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহতের পরিবারের অভিযোগ, পুলিশের ধাওয়া থেকে বাঁচতে পানিতে ঝাঁপ দিয়েই মৃত্যু হয়েছে শিহাবের। 

গতকাল শনিবার রাতে শহরের চৌকিরপাড় এলাকায় জয়কালী দিঘি থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। শিহাব শহরের বড় হরিশপুর এলাকার সোবাহান আলীর ছেলে। 

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, গত শুক্রবার রাতে কয়েকজন বন্ধুসহ শিহাব জয়কালী দিঘির পাড়ে আড্ডা দিচ্ছিলেন। এ সময় সদর থানার পুলিশের একটি টহল টিম তাঁদের ধাওয়া দেয়। এতে বসে থাকা সবাই দৌড়ে পালিয়ে গেলেও শিহাব দিঘিতে ঝাঁপ দেন। পুলিশ চলে যাওয়ার পর অন্য বন্ধুরা শিহাবের খোঁজ করতে সেখানে ফিরে আসেন। অনেক খুঁজেও ওই রাতে শিহাবের সন্ধান পাওয়া যায়নি। 

শিহাব পানি থেকে উঠে বাড়িতে চলে গেছে ভেবে চলে যান তাঁর বন্ধুরা। পরদিন শনিবার সকালে বন্ধুরা খোঁজ নিয়ে জানতে পারেন শিহাব বাড়ি ফেরেনি। পরে গতকাল মধ্যরাতে দিঘির পাশের বাসিন্দারা সেখান থেকে পচা গন্ধ পেয়ে পুলিশে খবর দেয়। পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে দিঘি থেকে শিহাবের ভাসমান মরদেহ উদ্ধার করে। 

শিহাবের বাবা সোবাহান আলী বলেন, ‘বন্ধুদের থেকে শুনেছি পুলিশের ধাওয়া দিলে আমার ছেলে দিঘিতে পড়ে যায়। পুলিশ ধাওয়া না দিলে ছেলে আমার বেঁচে থাকত। এ ঘটনা জড়িতদের বিচার দাবি করি।’ 

সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (তদন্ত) আবুল কালাম বলেন, ‘ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ নাটোর সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। কীভাবে শিহাবের মৃত্যু হয়েছে তা ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পাওয়ার পর জানা যাবে। পুলিশের ধাওয়া খেয়ে দিঘিতে ঝাঁপ দেওয়ার বিষয়ে কিছুই জানি না।’

‘আমি ওর সঙ্গে এক মিনিট কথা বলতে চাই, শুধু এক মিনিট’

শহীদ করপোরাল মাসুদ রানার মরদেহের অপেক্ষায় স্বজন ও এলাকাবাসী

নাটোরে অজ্ঞাত নারীর মরদেহ উদ্ধার

শীতের পিঠায় জীবনের ভার টানছেন মা-মেয়ে

সুদান হামলা: মিশন যাত্রার ১ মাস ৮ দিনের মাথায় প্রাণ গেল শান্তিরক্ষী মাসুদের, পরিবারে মাতম

বড়াইগ্রামে মুখ থেঁতলানো ও চোখ উপড়ানো লাশ উদ্ধার

হজের খরচ ১০০ ডলার কমাতে বিমানকে চিঠি দিয়েছে সরকার: ধর্ম উপদেষ্টা

নাটোরের চার আসন: সরব বিএনপি, মরিয়া জামায়াত

মোহাম্মদপুর ট্র্যাজেডি: নাটোরে পৌঁছাল মা-মেয়ের মরদেহ, দুদিন আগে হারিয়ে গিয়েছিল চাবি

পৌরসভার বর্জ্যে নদী পরিণত হচ্ছে নর্দমায়