হোম > সারা দেশ > ময়মনসিংহ

হত্যার পর স্ত্রী ও দুই সন্তানকে পুঁতে রাখেন স্বামী: পুলিশ

ময়মনসিংহ প্রতিনিধি

ময়মনসিংহের ত্রিশালে অর্ধগলিত অবস্থায় উদ্ধার হওয়া নারী ও দুই শিশুর পরিচয় মিলেছে। তারা উপজেলার রামপুর ইউনিয়নের কাকচর নয়াপাড়া গ্রামের আলী হোসেনের স্ত্রী আমেনা বেগম (৩০), সন্তান আবু বক্কর (৪) ও আনাস (২)। আলী হোসেন ওই গ্রামের আবদুল হামিদের ছেলে। 

পুলিশ বলছে, আলী হোসেনই তার স্ত্রী-সন্তানকে হত্যা করে পুতে রেখেছিলেন। তিনি এখন পলাতক রয়েছেন। 

মঙ্গলবার সন্ধ্যায় নিহতদের পরিচয় শনাক্ত করে পুলিশ। এর আগে বিকেলের দিকে পুঁতে রাখা লাশগুলো উদ্ধার করে পুলিশ। 

পুলিশ বলছে, নিহত আমেনা বেগম সাখুয়া ইউনিয়নের বাবুপুর গ্রামের আবদুল খালেকের মেয়ে। ৬ বছর আগে আলী হোসেনের সঙ্গে বিয়ে হয়েছিল আমেনার। গত বৃহস্পতিবার গার্মেন্টসে যাওয়ার কথা বলে সন্তানদের নিয়ে বাড়ি থেকে বের হন আমেনা। এরপর থেকে তাঁর আর খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না। 

এনজিও থেকে নেওয়া ঋণের কিস্তির টাকা না দেওয়ায় গার্মেন্টসে নিয়ে যাওয়ার কথা বলে স্ত্রী ও সন্তানকে হত্যা করেন আলী হোসেন। পরে তাদের লাশ পুঁতে রাখে বলে প্রাথমিকভাবে তথ্য পেয়েছে পুলিশ। 

এ বিষয়ে ত্রিশাল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামাল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নিহত নারী একটি বাড়িতে কাজ করতেন। কিন্তু তার স্বামী গার্মেন্টসে কাজে নেওয়ার কথা বলে বাড়ি থেকে নিয়ে তাঁকে হত্যা করে, লাশ পুঁতে রাখে। তবে তাঁকে (আলী হোসেন) গ্রেপ্তারের পর বিস্তারিত জানা যাবে। এ ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে।’

গড়ে ওঠেনি স্মৃতির মিনার

ময়মনসিংহে হেলে পড়েছে ৫ তলা ভবন, আতঙ্কে বাসা ফাঁকা

নেত্রকোনায় লরি-মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ, নিহত ১

১ জানুয়ারি শিক্ষার্থীরা সব নতুন বই হাতে পাবে: প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা

শেরপুরে অবৈধ ৩ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিয়েছে প্রশাসন

ডিজির সঙ্গে তর্ক: অব্যাহতির ৪ দিনের মাথায় পুনর্বহাল ময়মনসিংহের চিকিৎসক

ময়মনসিংহে টমেটোখেতে ‘মড়ক’, দিশেহারা কৃষক

পদোন্নতির ডাক পেলেন শেখ হাসিনার সাজা প্রত্যাখ্যান করা শিক্ষক মাসুদ রানা

স্বাস্থ্যের ডিজির সঙ্গে তর্ক: শোকজের জবাবে নিঃশর্ত ক্ষমা চাইলেন চিকিৎসক ধনদেব

উদ্ভট এক উটের পিঠে চলছে স্বাস্থ্যসেবা: ডিজির সঙ্গে তর্কের পর অব্যাহতি পাওয়া চিকিৎসক