হোম > সারা দেশ > গাজীপুর

গাজীপুরে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ: দগ্ধ একজনের মৃত্যু

ঢামেক প্রতিনিধি

গাজীপুরের গাছা বড়বাড়ী এলাকার একটি সিএনজি পাম্পে কাভার্ড ভ্যানের খালি সিলিন্ডারে গ্যাস নেওয়ার সময় বিস্ফোরণে দগ্ধ পাঁচজনের মধ্যে চিকিৎসাধীন আতিকুল ইসলাম মিঠু (২৫) নামের এক যুবক মারা গেছেন।

শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের মেডিকেল অফিসার ডা. শুভ দেবনাথ তাঁর মৃত্যুসংবাদ নিশ্চিত করে জানান, আজ শুক্রবার সকাল ৮টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান আতিকুল। 

চিকিৎসক বলেন, ‘মিঠুর শরীরের শতভাগ দগ্ধ হয়েছিল। এ ঘটনায় বাকি দগ্ধ আনোয়ারুল ইসলাম (২৭), আল আমিন (২৫), সিরাজুল ইসলাম টুটুল (২৫), পারভেজের (৩৩) অবস্থাও আশঙ্কাজনক।’ 

মৃত মিঠুর বড় ভাই মো. ইমন জানান, তাঁদের বাড়ি মৌলভীবাজারের সদর উপজেলায়। বাবা মৃত ফজলু মিয়া। স্ত্রী ও এক ছেলেকে নিয়ে গাজীপুরে থাকতেন মিঠু। একটি সিএনজি পাম্পে ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজ করতেন।

এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে গাজীপুরের গাছা বড়বাড়ী এলাকায় হাজি ওয়াহিদ ফিলিং স্টেশনে একটি কাভার্ড ভ্যানে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে পাঁচজন দগ্ধ হন। পরে তাঁদের বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়। 

দগ্ধ আনোয়ারুল ইসলাম জানান, তিনি ও আল আমিন গাছা এলাকার ‘ফাহিম বয়লার’ নামে একটি প্রতিষ্ঠানে ওয়েল্ডিংয়ের কাজ করেন। ডিজেলচালিত একটি কাভার্ড ভ্যান নিয়ে বড়বাড়ী এলাকার হাজি ওয়াহিদ ফিলিং স্টেশন যান। ভ্যানটিতে আনুমানিক দেড় শ খালি সিলিন্ডার ছিল। সেগুলোতেই পাম্প থেকে গ্যাস নেওয়ার কথা ছিল। গ্যাস নেওয়ার শুরুতেই বিকট এক বিস্ফোরণ ঘটে। এতেই গাড়িতে থাকা পাঁচজন দগ্ধ হন।

বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইনে আগুন, স্ফুলিঙ্গ নিচে পড়ে ট্রাক ও ঝুটগুদাম পুড়ে ছাই

গাজীপুরে বিজয় দিবসে ছাদ থেকে পতাকা নামাতে গিয়ে পড়ে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

কোটি টাকার সেতুতে উঠতে হয় মই দিয়ে

জুলাই রেবেলস সদস্যকে হত্যাচেষ্টা: প্রধান আসামি ঠোঁটকাটা আলতাফ গ্রেপ্তার

মা-বাবাকে নির্যাতন, ছেলেকে কোমর পর্যন্ত মাটিতে পুঁতে রাখল প্রতিবেশীরা

কালিয়াকৈরে যুবককে গাছে বেঁধে হাতুড়িপেটা, আটক ১

শ্রীপুরে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে দুদকের অভিযান

শ্রীপুরে বকেয়া বেতনের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ, ফটকে তালা ঝুলিয়ে পালিয়েছে কারখানা কর্তৃপক্ষ

গাজীপুরে অনির্দিষ্টকালের জন্য কারখানা বন্ধের নোটিশে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

মেয়ের বাড়িতে যাওয়ার পথে প্রাণ গেল মায়ের