হোম > সারা দেশ > ঢাকা

‘আমার স্বামী তো এল, কিন্তু লাশ হয়ে’

মুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি

স্ত্রীকে ফোনে বলেছিলেন বাসায় আসবেন। বাড়িতে এসে পড়বেন শবে বরাতের নামাজ। সেই প্রতীক্ষায় বসেছিলেন স্ত্রী। কিন্তু আর ফিরে আসেননি মহিউদ্দিন আখন্দ (৫০)। রাজধানীর গুলিস্তানের সিদ্দিকবাজারের বিস্ফোরণে নিহত তিনি।

মহিউদ্দিন আখন্দের বাড়ি মুন্সিগঞ্জ সদরের আধারা ইউনিয়নের সৈয়দপুর এলাকায়। তিনি ওই এলাকার মৃত সমির আখন্দের ছেলে। 

আজ বুধবার সকালে মুন্সিগঞ্জে স্থানীয় কবরস্থানে মহিউদ্দিন আখন্দকে দাফন করা হয়েছে। 

স্বজনদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ক্যাফে কুইন মার্কেটের একটি স্যানিটারি দোকানের ম্যানেজার ছিলেন মহিউদ্দিন আখন্দ। দুই বছর যাবৎ ওই মার্কেটের আজাদ স্যানিটারি দোকানে ম্যানেজার হিসেবে কাজ করতেন। এর আগে আলু বাজারে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ছিল তাঁর। কিন্তু ব্যবসায় লোকসান হওয়া দোকান ছেড়ে দেন তিনি। 

মহিউদ্দিনের ভাতিজি পারভিন বেগম জানান, বিস্ফোরণের দিন মহিউদ্দিন আখন্দ দোকানেই বসেছিলেন। হঠাৎ বিস্ফোরণে তাঁর মৃত্যু হয়। 

এদিকে তাঁর মৃত্যুর খবরে বারবার অচেতন হয়ে যাচ্ছেন তাঁর স্ত্রী পারভিন বেগম। জ্ঞান ফিরে এলে কান্নাজড়িত কণ্ঠে তিনি বলেন, ‘গতকালকে (মঙ্গলবার সকালে) আমাকে বলেছিল সে বাসায় আসবে, শবে বরাতের নামাজ পড়বে। আর বিকেল বেলায় জানতে পারলাম সেখানে বিস্ফোরণ হয়েছে। আমার স্বামী তো এল, কিন্তু লাশ হয়ে এল। এখন আমি আমার দুটা সন্তান নিয়ে কোথায় যাব? কী করব?’ 

আজ সকালে মুন্সিগঞ্জে আধারার সৈয়দপুর আল আমিন দাখিল মাদ্রাসা মাঠে জানাজা শেষে এলাকার একটি কবরস্থানে মহিউদ্দিন আখন্দকে দাফন করা হয়েছে বলে জানান তাঁর স্বজনেরা।

রাজধানীর দক্ষিণখানে যুবলীগ নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

ট্রাফিক পুলিশকে ২০০ মিটার টেনে নিয়ে যাওয়া অটোরিকশাচালক গ্রেপ্তার

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আত্মার মাগফিরাত ও খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় এতিম শিশুদের দোয়া

আনিস আলমগীরকে গ্রেপ্তার স্বৈরাচারী আমলে সাংবাদিক দমন-পীড়নের পুনরাবৃত্তি

কেরানীগঞ্জে সড়কের পাশ থেকে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

ড. ইউনূস যদি চান, সারা বাংলাদেশকে কারাগার বানাতে পারেন—আদালতে আনিস আলমগীর

জবি ভিসির ভবন ঘেরাও করে রেখেছেন আস-সুন্নাহর মেধাবী প্রজেক্টের শিক্ষার্থীরা

আতিফ আসলামের কনসার্ট নিয়ে প্রতারণা: মেইন স্টেজের ৫ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

আনিস আলমগীরকে ৫ দিনের রিমান্ডে পেল পুলিশ

সাংবাদিক আনিস আলমগীরকে ৭ দিনের রিমান্ডে চায় পুলিশ