হোম > সারা দেশ > পিরোজপুর

সন্তানকে নতুন জীবন দিয়ে দগ্ধ মা তানজিনা পরপারে

পিরোজপুর প্রতিনিধি

একমাত্র শিশু সন্তানের আবদার রক্ষা করতে আরও চার স্বজনকে নিয়ে রাজধানীর বেইলি রোডে রেস্টুরেন্টে খেতে যান পিরোজপুরের তানজিনা এশা। আগুন লাগলে সন্তান–স্বজনদের বাইরে বের করে বাঁচাতে পারলেও দগ্ধ হয়ে মারা যান তিনি। 

তানজিনা এশা রাজধানীর বেসরকারি একটি কোম্পানিতে চাকরি করতেন। তিনি পিরোজপুর শহরের নড়াইলপাড়া এলাকার নাদিম আহমেদের স্ত্রী। জেলা মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক শহীদ ওমর ফারুক ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সালমা রহমানের বোন। 

আজ শুক্রবার পিরোজপুরের পুরোনো ঈদগাহ মাঠে জানাজা শেষে তাকে পৌর কবরস্থানে দাফন করা হয়। এর আগে বেলা ৩টায় তানজিনা এশার লাশবাহী গাড়ি নড়াইলপাড়া বাসায় পৌঁছালে কান্নায় ভেঙে পড়েন স্বজনরা। এ সময় তার ছয় বছরের শিশু পুত্র আরহামের চিৎকারে পরিবেশ অনেকটা ভারী হয়ে ওঠে। 

নিহতের খালাতো ভাই তৌকির মুজিব আবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সন্তানের আবদার রক্ষা করতে বৃহস্পতিবার রাতে বেইলি রোডের রেস্টুরেন্টে ছেলে ও স্বজনদের নিয়ে যান এশা। একমাত্র ছেলে আরহামকে বের করে দিয়ে নিজের বের হওয়ার আগেই বিস্ফোরণে দগ্ধ হয়ে মারা যান তানজিনা এশা। ছেলের কাচ্চি খাওয়ার আবদার করলে মা সেই আবদার রক্ষা করতে রেস্টুরেন্টে গিয়েছিল। আগুনের ঘটনা ঘটলে স্বজন ও ছেলেকে বের করে দিলেও নিজে আর বের হতে পারেনি। বিস্ফোরণে মৃত্যু হয় তানজিনা এশা।’

ভোলায় সাবেক ছাত্রদল নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

পিরোজপুরে সাবেক স্বামীর ছুরিকাঘাতে তরুণীর মৃত্যু

নির্বাচন কমিশনের নিরপেক্ষতা নিয়ে সন্দেহ ইসলামী আন্দোলনের

ঢাকা-বরিশাল মহাসড়ক অবরোধ শিক্ষার্থীদের, যানজটে ভোগান্তি

প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে সরকারি খাল দখল, অবৈধ দোকানঘর নির্মাণ

খালের পাড় থেকে ৪৫০ বস্তা আলু জব্দ

বরিশাল বিমানবন্দর ওসমান হাদির নামে নামকরণের দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ

নেছারাবাদে হাসপাতালে যাওয়ার ঘাট বন্ধ করে পাবলিক টয়লেট নির্মাণ, ভোগান্তিতে রোগীরা

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ, থানায় মামলা

জিয়াউল আহসানের পৈতৃক বাড়িতে হামলা, ভাঙচুর