হোম > খেলা > ফুটবল

শেষ মুহূর্তে হামজাদের স্বপ্নভঙ্গ

ক্রীড়া ডেস্ক    

প্রিমিয়ার লিগে উঠতে পারেনি হামজার শেফিল্ড ইউনাইটেড। ছবি: এক্স

তাহলে কি আগামী মৌসুমে ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে খেলতে পারবেন না হামজা চৌধুরী? সেই শঙ্কাই প্রবল। কারণ প্লে-অফের পথ মারিয়ে প্রিমিয়ার লিগে উঠতে পারেনি হামজার ক্লাব শেফিল্ড ইউনাইটেড। নাটকীয় ফাইনালে তাদের ২-১ গোলে হারিয়ে ৮ বছর পর প্রিমিয়ার লিগের টিকিট কাটল সান্ডারল্যান্ড। এমন হারের পর হতাশায় ভেঙে পড়েন হামজা। একাকী মাঠে বসে থাকেন কিছুক্ষণ। হয়তো নিজেকেই দোষ দিচ্ছেন, কারণ সান্ডারল্যান্ডের জয়সূচক গোলের পেছনে দায় আছে তাঁরও।

ওয়েম্বলি স্টেডিয়ামে হামজা আজ খেলতে নামেন রাইটব্যাক হিসেবে। ম্যাচের ২৫ মিনিটে টাইরেস ক্যাম্পবেলের গোলে এগিয়ে যায় শেফিল্ড। বিরতির আগ দিয়ে বক্সের বাইরে থেকে বুলেট গতির শটে ব্যবধান দ্বিগুণ করেছিলেন হ্যারিসন বারোস। কিন্তু সেই গোল রেফারি বাতিল করেন শেফিল্ডের এক খেলোয়াড় অফসাইডে থাকার কারণে।

বিরতির পর শুরু হয় সান্ডারল্যান্ডের ঘুরে দাঁড়ানোর গল্প। ৭৬ মিনিটে রবার্টসের অ্যাসিস্ট থেকে সমতা ফেরান এলিজের মায়েন্দা। ম্যাচ তখন অতিরিক্ত সময়েই যাবে বলে মনে হচ্ছিল। কিন্তু যোগ করা সময়ের পঞ্চম মিনিটে বাজিমাত করেন টম ওয়াটসন। হামজাকে পাশ কাটিয়ে বক্সের বাইরে থেকে দারুণ এক শটে জাল কাঁপান তিনি। ফলে শেফিল্ড থাকল চ্যাম্পিয়নশিপ লিগেই।

এখন দেখার পালা হামজা শেফিল্ডের থাকেন কি না। কারণ ধারের সময় শেষ হয়েছে। প্রিমিয়ারে উঠলে তাঁকে পাকাপাকি ভাবে কিনে নিতে পারত শেফিল্ড, এমন গুঞ্জন শোনা যাচ্ছিল। তবে ধারের মেয়াদ না বাড়লে হামজাকে আবার ফিরে যেতে হবে লেস্টার সিটিতে। ক্লাবটির সঙ্গে তাঁর চুক্তি ২০২৭ সাল পর্যন্ত। প্রিমিয়ার লিগ থেকে অবনমিত হয়ে আগামী মৌসুমে চ্যাম্পিয়নশিপে খেলবে লেস্টার।

না ফেরার দেশে স্কটিশ কিংবদন্তি ফুটবলার

মেলবোর্নে সবুজ উইকেটে খেলতে নেমে বিপাকে চার পেসারের অস্ট্রেলিয়া

রোনালদোকে পর্তুগালের এখন অনেক বেশি দরকার, বলছেন কোচ

সতীর্থকে দিয়ে গোল করালেন রোনালদো, আল নাসরের বিশাল জয়

বিপিএল শুরুর আগেই ক্রিকেটারদের অর্ধেক পারিশ্রমিক বুঝিয়ে দিল রংপুর

আগে যা হয়নি, এনরিকের সঙ্গে এবার সেটাই করতে যাচ্ছে পিএসজি

১১৬ কোটি টাকায় সৌদি দ্বীপে রোনালদোর বিলাসবহুল ভিলা

মোহামেডানের বিপক্ষে ড্র করে জটিল সমীকরণে কিংস

সড়ক দুর্ঘটনার শিকার মেসির বোন, স্থগিত বিয়ে

তারকাসমৃদ্ধ দল গড়ায় চোখ রাজশাহীর