টালমাটাল অবস্থার মধ্যেও নারী ফুটবল দল পেয়েছে একুশে পদক। গত বৃহস্পতিবার এই খবর পেলেও দুই দিন পর এসে নারী দলকে অভিনন্দন জানিয়েছে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে)।
এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বাফুফে লিখেছে, ‘দেশের ফুটবলে অসামান্য অবদান ও নারী ফুটবলের অগ্রযাত্রায় অনন্য ভূমিকার স্বীকৃতি হিসেবে এই মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কার পুরো জাতির জন্য গর্বের।’
২০০৫ সালে এএফসি অনূর্ধ্ব-১৫ চ্যাম্পিয়নশিপ দিয়ে শুরু হয় নারী ফুটবলের পদযাত্রা। এরপর বয়সভিত্তিক তো বটেই সিনিয়র পর্যায়েও এসেছে সাফল্য। দক্ষিণ এশিয়ার শ্রেষ্ঠত্বের আসর সাফে টানা দুইবার চ্যাম্পিয়ন হয়েছে তারা।
বাফুফে জানায়, ‘এই অর্জন শুধু জাতীয় নারী ফুটবল দলকে নয়, বরং এটি দেশের সকল নারীকে জাগ্রত করবে, অনুপ্রাণিত করবে এবং নারীদের খেলাধুলায় আরও বেশি সম্পৃক্ত হতে উৎসাহিত করবে।’
এদিকে নারী ফুটবল দলে অচলবস্থা এখনো বিদ্যমান। কোচ পিটার বাটলারের অধীনে অনুশীলন না করার ঘোষণা দেন অধিনায়ক সাবিনা খাতুনসহ ১৮ ফুটবলার। জটিলতা নিরসনে ৭ সদস্যের বিশেষ কমিটি গঠন করে বাফুফে। সেই কমিটির প্রতিবেদন হাতে পেয়েছেন বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল। যদিও এখনো সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে পারেননি তিনি।