হোম > খেলা > ফুটবল

বজ্রঝড়ের রাতে নিজের জাত চেনালেন হালান্ড

ইউরোপ ফুটবলের গোলমেশিন তিনি। ক্লাব পাল্টালেও সেই পুরোনো চেহারা হারায়নি আর্লিং হালান্ডের। ম্যানচেস্টার সিটির সমর্থকদেরও বুঝিয়ে দিলেন গোলক্ষুধার জন্য কতটা উদ্‌গ্রীব হয়ে আছেন নরওয়েজীয় ফরোয়ার্ড। 

তার প্রমাণ দিলেন অভিষেকে। প্রথমবারের মতো সিটির জার্সি গায়ে দিয়ে গোল পেয়েছেন হালান্ড। ম্যাচের শুরুতেই তাঁর গোলে পেপ গার্দিওলার শিষ্যদের এগিয়ে যাওয়া, সেই ব্যবধান ধরে রেখেই জয় পেল ইংলিশ চ্যাম্পিয়নরা। শনিবার যুক্তরাষ্ট্রের উইসকনসিনে বজ্রঝড়ের রাতে প্রীতি ম্যাচে বায়ার্ন মিউনিখকে ১-০ গোলে হারিয়েছে সিটি। 

ম্যাচ শুরুর আগে দর্শকদের ভিজতে হলো বৃষ্টিতে। সঙ্গে বজ্রঝড়। খেলা শুরুর জন্য দেরিও হলো তাতে। তবে সিটির নতুন তারকা হালান্ডের খেলা দেখতে আসা দর্শকেরা নিরাশ হননি। ম্যাচ শুরুর ১২তম মিনিটে জ্যাক গ্রিলিশের বাড়ানো বলে গোলপোস্টের কাছ থেকে দুর্দান্ত ড্রাইভে বল জালে পাঠান গত ২১ জুলাই ২২ বছরে পা রাখা হালান্ড। 

প্রতিপক্ষ হিসেবে বাভারিয়ান জায়ান্টরা অপরিচিত নন হালান্ডের। বরুসিয়া ডর্টমুন্ডে দুই বছর থাকাকালীন বেশ কয়েকবার বায়ার্নের মুখোমুখি হয়েছিলেন তিনি। পুরোনো প্রতিপক্ষকে পেতেই ফের জ্বলে উঠলেন। জানিয়ে দিলেন, তার সঙ্গে সিটির ৫১.২ মিলিয়ন পাউন্ড চুক্তি বৃথা যাবে না। 

প্রাক্-মৌসুমের প্রস্তুতি নিতে যুক্তরাষ্ট্র সফরে যাওয়া সিটির হয়ে প্রথম ম্যাচে মেক্সিকোর ক্লাব আমেরিকার বিপক্ষে খেলেননি হালান্ড। জার্মান চ্যাম্পিয়নদের বিপক্ষে জয় এনে দেওয়া গোলে বেশ প্রশংসাও কুড়ালেন তিনি। গার্দিওলা অবশ্য মনে করেন, দলের সঙ্গে মানিয়ে নিতে হালান্ডের আরও সময় দরকার। নরওয়েজীয় ফরোয়ার্ড গোল পাওয়ায় সিটির স্প্যানিশ কোচ অবশ্য বেশ খুশি, ‘সে (হালান্ড) গুরুত্বপূর্ণ গোল করেছে। কিপারের সামনে এ ধরনের গোল মানে—সে সব সময় সেখানে আছে।’

সাবিনার কাঁধে আরেকটি সাফের দায়িত্ব

জয়ে ফিরল আবাহনী

মেসিকে কলকাতায় আনার মূল উদ্যোক্তা আটক

মেসির কাছে ক্ষমা চাইলেন মমতা

বিমানবন্দর থেকে ফিরে এলেন দুই প্রবাসী ফুটবলার, বিরক্ত পরিবার

কলকাতায় মেসির তিক্ত অভিজ্ঞতা, লন্ডভন্ড যুবভারতী স্টেডিয়াম

আর্জেন্টিনা-ব্রাজিলকে পেছনে ফেলে বিশ্বকাপে চাহিদার শীর্ষে যে ম্যাচের টিকিট

কলকাতায় মেসির ব্যস্ততা শুরু, উদ্বোধন করলেন ৭০ ফুট উচ্চতার ভাস্কর্য

অ্যানফিল্ডে কি আজ দেখা যাবে সালাহকে

‘রিয়াল মাদ্রিদে এমন নাটক আগেও অনেকবার দেখেছি’