হোম > বিশ্ব > ভারত

বিহার ধাঁচে দিল্লিতে বিজেপিকে হারানোর চেষ্টা

কলকাতা প্রতিনিধি

ভারতের বিহার রাজ্যের মডেলেই দিল্লি থেকে বিজেপিকে হটানোর চেষ্টা শুরু করেছেন দেশের প্রধান প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর শীর্ষ নেতৃবৃন্দ। বিরোধীদের মধ্যে অনৈক্য থাকলেও কংগ্রেস, জেডি (ইউ), আরজেডি, সপা, এনসিপি, শিবসেনা, ডিএমকে ও বামপন্থী দলগুলো দিল্লি থেকে বিজেপিকে হটাতে মহাগাটবন্ধনে সম্মত হচ্ছে। তবে বিজেপি বিরোধী শিবিরের তৃণমূল, আম আদমি পার্টিসহ একাধিক দল কংগ্রেসের সঙ্গে এক মঞ্চে আসতে নারাজ। 

আজ রোববার ভারতের সাবেক উপ প্রধানমন্ত্রী দেবীলালের জন্মদিনে তাঁর ছেলে ও আইএনএলডি নেতা ওমপ্রকাশ চৌটালা হরিয়ানার ফতেহাবাদে বিরোধী দলগুলোর সভার আয়োজন করলেও কংগ্রেস সেই সভা বয়কট করে। হরিয়ানায় বিরোধীদের সভায় বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নিতীশ কুমার ও উপমুখ্যমন্ত্রী তেজস্বী যাদব, উত্তর প্রদেশের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী অখিলেশ যাদব থেকে শুরু করে বিরোধী শিবিরের প্রায় সব দলের প্রতিনিধি অংশ নেন। তৃণমূলের প্রতিনিধিও ছিলেন সেখানে। 

কংগ্রেস যোগ না দিলেও বিরোধী ঐক্যের বিষয়ে আশাবাদী বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নিতীশ কুমার। এদিনই তিনি বিহারের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী লালুপ্রসাদ যাদবকে সঙ্গে নিয়ে কংগ্রেস সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধীর সঙ্গেও বৈঠক করেন। লালুর দাবি, ২০২৪ সালে বিজেপি হারছেই। তারই প্রস্তুতি শুরু হয়েছে বিরোধী শিবিরে। নিতীশের দাবি, বিরোধীরা বিজেপিকে হারাতে মরিয়া। তাই বিহারের মতো দিল্লির মসনদ থেকেও বিজেপি হঠাতে সবাই এক জোট হচ্ছেন। তবে বিরোধীদের সম্মিলিত প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী কে হবেন তা নিয়ে এখনো ধোঁয়াশা কাটেনি। তবে নিতীশ জানিয়েছেন, তিনি প্রধানমন্ত্রীর দৌড়ে নেই। লালুর মতে, প্রধানমন্ত্রী ঠিক করার থেকে নরেন্দ্র মোদীকে গদিচ্যুত করা এখন সবচেয়ে জরুরি। 

‘হিন্দু রাষ্ট্র’ সংবিধানে থাকতে হবে না, এটি সূর্যোদয়ের মতোই সত্য: আরএসএস প্রধান

ট্রেনের ভাড়া বাড়ছে ভারতেও

ভারতে নিকাব বিতর্ক: কাজে যোগ দেননি সেই নারী চিকিৎসক

বন্ধু ট্রাম্পকে খুশি করতে মোদির ‘শান্তি’ বিল পাস, বিরোধীদের সমালোচনা

কুয়াশার কারণে পশ্চিমবঙ্গের জনসভায় গেলেন না নরেন্দ্র মোদি

আসামে মধ্যরাতে ট্রেনের ধাক্কায় ৭ হাতির মৃত্যু, রক্ষা পেলেন যাত্রীরা

বাংলাদেশ প্রসঙ্গে বাজপেয়ির ‘সেই বক্তব্য’ সামনে আনলেন শশী থারুর

আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের সামনে বিক্ষোভ

ভারতীয়দের বিরুদ্ধে এইচ-১বি ভিসায় ব্যাপক জালিয়াতি ও ঘুষের অভিযোগ

বর্তমান বাংলাদেশ একাত্তরের পর সবচেয়ে বড় কৌশলগত চ্যালেঞ্জ: ভারতের সংসদীয় কমিটি