হোম > বিশ্ব > ভারত

চুলায় ছোলা সিদ্ধ বসিয়ে ঘুম, অতঃপর কালঘুমে ২ তরুণ

ধোঁয়ায় দমবন্ধ হয়ে মৃত্যু হয় দুই তরুণের। ছবি: সংগৃহীত

ভারতের দিল্লির নয়ডার সেক্টর-৭০ এলাকার বাসিন্দা উপেন্দ্র (২২) ও শিবম (২৩)। রাস্তার পাশে দোকান বসিয়ে ছোলা-বাটুরা (ছোলা বুটের একধরনের তরকারি ও বাটুরা একধরনের লুচি) আর কুলচে (একধরনের বিশেষ রুটি) বিক্রি করতেন। গত শুক্রবার রাতে দোকানপাট গুছিয়ে বাসায় ফিরে পরের দিন বিক্রির জন্য ছোলা সিদ্ধ করতে চুলায় বসিয়েছিলেন। এরপর ক্লান্তিতে ঘুমিয়ে পড়েন দুজনেই। এই ঘুমিয়ে পড়াই হলো কাল।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি প্রকাশিত এক প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, শনিবার সকালে উপেন্দ্র ও শিবমের ঘরের বাইরে ধোঁয়া দেখতে পেয়ে প্রতিবেশীরা দরজা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করেন। দুজনকে পড়ে থাকতে দেখে উদ্ধার করে নয়ডার সেক্টর-৩৯-এর জেলা হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে চিকিৎসকেরা দুজনকে মৃত ঘোষণা করেন।

নয়ডার সেন্ট্রাল জোনের সহকারী পুলিশ কমিশনার রাজীব গুপ্ত বলেন, প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, চুলায় বসানো ছোলা পুড়ে কালো ধোঁয়া ঘরে ছড়িয়ে যায়। ঘরের দরজা বন্ধ থাকায় অক্সিজেনের স্বল্পতা দেখা দেয়। দমবন্ধ হয়ে মৃত্যু হয় দুই তরুণের।

প্রাথমিকভাবে, বাতাসে কার্বন মনো-অক্সাইডের আধিক্যের কারণে শ্বাস বন্ধ হয়ে তাঁদের মৃত্যু হয়ে থাকতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এ বিষয়ে রাজীব গুপ্ত বলেন, ‘বদ্ধ ঘরে ধোঁয়া জমে কার্বন মনো-অক্সাইডের মাত্রা বেড়ে গিয়েছিল বলে ধারণা করা হচ্ছে। কার্বন মনো-অক্সাইড গন্ধহীন বিষাক্ত গ্যাস। চুলা বা ওভেন থেকে এই গ্যাস উৎপন্ন হতে পারে।

পুলিশের এই কর্মকর্তা আরও বলেন, দুই তরুণের শরীরে কোনো আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। মরদেহ দুটি ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে।

‘হিন্দু রাষ্ট্র’ সংবিধানে থাকতে হবে না, এটি সূর্যোদয়ের মতোই সত্য: আরএসএস প্রধান

ট্রেনের ভাড়া বাড়ছে ভারতেও

ভারতে নিকাব বিতর্ক: কাজে যোগ দেননি সেই নারী চিকিৎসক

বন্ধু ট্রাম্পকে খুশি করতে মোদির ‘শান্তি’ বিল পাস, বিরোধীদের সমালোচনা

কুয়াশার কারণে পশ্চিমবঙ্গের জনসভায় গেলেন না নরেন্দ্র মোদি

আসামে মধ্যরাতে ট্রেনের ধাক্কায় ৭ হাতির মৃত্যু, রক্ষা পেলেন যাত্রীরা

বাংলাদেশ প্রসঙ্গে বাজপেয়ির ‘সেই বক্তব্য’ সামনে আনলেন শশী থারুর

আগরতলায় বাংলাদেশ সহকারী হাইকমিশনের সামনে বিক্ষোভ

ভারতীয়দের বিরুদ্ধে এইচ-১বি ভিসায় ব্যাপক জালিয়াতি ও ঘুষের অভিযোগ

বর্তমান বাংলাদেশ একাত্তরের পর সবচেয়ে বড় কৌশলগত চ্যালেঞ্জ: ভারতের সংসদীয় কমিটি