হোম > বিশ্ব > ইউরোপ

ইউক্রেনকে আর একবার সামরিক সহায়তা দিতে পারবেন বাইডেন 

রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধে ইউক্রেনকে আর মাত্র একবার সামরিক সহায়তা দিতে পারবেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। নতুন করে সহায়তা প্যাকেজের জন্য কংগ্রেসের ওপর নির্ভর করতে হবে। যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের মুখপাত্র জন কারবি গতকাল সোমবার সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।

ইউক্রেনসহ বিদেশে সামরিক সহায়তা পাঠাতে আরও ৬ হাজার কোটি ডলারের তহবিলের জন্য কংগ্রেসের অনুমোদনের চেষ্টা চালাচ্ছে বাইডেন প্রশাসন। এর মধ্যে ইসরায়েলের জন্য সহায়তাও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। প্রধান দুই দলের রাজনীতিকেরাই এই তহবিলকে সমর্থন করছেন।

সর্বশেষ সহায়তা প্যাকেজ চলতি মাসের শেষেই ঘোষণা করা হবে জানিয়ে কারবি বলেন, বাইডেন প্রশাসনের পক্ষে আর সহায়তা দেওয়া সম্ভব হবে না। এরপর সিদ্ধান্ত নেবে কংগ্রেস।

তিনি বলেন, ‘ইউক্রেনের এখনো আমাদের সহায়তা প্রয়োজন। এ মুহূর্তে কংগ্রেসের উচিত স্বাধীনতা ও গণতন্ত্রের পক্ষে দাঁড়ানো এবং আমাদের জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে কাজ করা।’

বিরোধী রিপাবলিকান আইনপ্রণেতারা বলছেন, রাশিয়ার সঙ্গে ইউক্রেন যুদ্ধ দীর্ঘায়িত করছেন বাইডেন এবং জয়ের জন্য তাঁর কোনো স্পষ্ট কৌশলও নেই। এর আগে ইউক্রেনের জন্য ১১ হাজার ৩০০ কোটি ডলারের সহায়তা মঞ্জুর করলেও এবার ইউক্রেন ও ইসরায়েলের জন্য যৌথ প্রস্তাব আটকে রেখেছেন রিপাবলিকান আইনপ্রণেতারা। যুক্তরাষ্ট্র-মেক্সিকো সীমান্ত নিয়ে বাইডেন কড়াকড়ি আরোপ করলে ইউক্রেনকে সহায়তা দেবে কংগ্রেস।

চলতি মাসের শেষে ইউক্রেনকে ঠিক কী পরিমাণ অর্থ ও অন্যান্য সরবরাহ দেওয়া হবে, সে সম্পর্কে বিস্তারিত কোনো তথ্য জানাননি কিরবি।

১২৩ বন্দী মুক্তির বিনিময়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার পেল বেলারুশ

রাশিয়ার হামলায় বিদ্যুৎবিহীন ইউক্রেনের ১০ লাখ পরিবার

৫ ফুট উচ্চতার সুড়ঙ্গ খুঁড়ে বেলারুশ থেকে পোল্যান্ডে ১৮০ অভিবাসী, চাঞ্চল্যকর ভিডিও প্রকাশ

ব্রিটেনে নাগরিকত্ব হারানোর ঝুঁকিতে কোটি মুসলিম, বেশির ভাগই বাংলাদেশ-ভারত-পাকিস্তানের

ইউক্রেনের ২ বন্দরে রুশ হামলায় ৩ তুর্কি জাহাজ ক্ষতিগ্রস্ত

দনবাসে ‘মুক্ত অর্থনৈতিক অঞ্চল’ গড়তে চায় যুক্তরাষ্ট্র, ব্যবসা করবে সবাই

স্কুলে কিশোরীদের হেডস্কার্ফ পরা নিষিদ্ধ করল অস্ট্রিয়া

যুক্তরাজ্যে ভারতীয়সহ ৬০০ ঔপনিবেশিক প্রত্নবস্তু চুরি, দুই মাস পর জানাল পুলিশ

ভারতীয় কারিগরদের তৈরি চপ্পল লাখ টাকায় বিক্রি করবে প্রাডা

আমরাই রাশিয়ার পরবর্তী লক্ষ্য—বার্লিনে ন্যাটো মহাসচিবের সতর্কবার্তা