হোম > বিশ্ব > ইউরোপ

ইউক্রেনে বেসামরিক গাড়িবহরে রুশ হামলা, নিহত কমপক্ষে ২৩

ইউক্রেনের দক্ষিণাঞ্চল জাপোরিঝিয়ায় একটি বেসামরিক গাড়িবহরে রুশ বাহিনী হামলা করেছে বলে অভিযোগ করেছে ইউক্রেন। এই হামলায় অন্তত ২৩ জন নিহত ও আহত হয়েছে ২৮ জন। জাপোরিঝিয়ার আঞ্চলিক গভর্নর অলেক্সান্ডার স্টারুক বলেছেন, শুক্রবার এই হামলার ঘটনা ঘটেছে।

বার্তা সংস্থা এএফপি এক প্রতিবেদনে বলেছে, রুশ অধিকৃত জাপোরিঝিয়ার ক্রেমলিনপন্থী কর্মকর্তা ভ্লাদিমির রোগভ এই হামলার জন্য কিয়েভকে দায়ী করেছেন। তিনি বলেছেন, ইউক্রেনের সেনারা সন্ত্রাসী কার্যকলাপ চালাচ্ছে। তারা রুশ সেনাদের ঘাড়ে দোষ চাপাতে এ হামলা করেছে। এটি একটি জঘন্য উসকানি।

জাপোরিঝিয়ার গভর্নর অলেক্সান্ডার স্টারুক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেওয়া এক পোস্টে বলেছেন, আঞ্চলিক কেন্দ্র থেকে বেরিয়ে আসার পথে একটি বেসামরিক নাগরিকদের কাফেলার ওপর রকেট হামলা চালিয়েছে রাশিয়ান বাহিনী। এই মানুষগুলোর কেউ কেউ এই অঞ্চল ছেড়ে যাওয়ার জন্য, কেউ কেউ আত্মীয়দের নেওয়ার জন্য কিংবা সাহায্য করার জন্য লাইনে দাঁড়িয়ে ছিলেন।

গভর্নর অলেক্সান্ডার স্টারুক তাঁর পোস্টে একটি ছবিও যুক্ত করেছেন। ছবিতে দুটি বিধ্বস্ত গাড়ি ও কয়েকটি মৃতদেহ দেখা গেছে।

যুদ্ধ শুরু হওয়ার আগে জাপোরিঝিয়া অঞ্চলে অন্তত ৭ লাখ মানুষ বাস করত। রুশ বাহিনী প্রায়ই এই অঞ্চলে রকেট হামলা চালিয়েছে।

রুশ বাহিনী এই অঞ্চলের কিছু অংশ দখল করেছে। আজ শুক্রবার অঞ্চলটি আনুষ্ঠানিকভাবে রাশিয়ার সঙ্গে যুক্ত হতে যাচ্ছে।

এদিকে অপর এক হামলায় আজ শুক্রবার ইউক্রেনের খেরসন অঞ্চলে একজন কিয়েভের কর্মকর্তা নিহত হয়েছেন। রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থার এ তথ্য জানিয়েছে। 

জার্মানিতে হলিউড স্টাইলে ডাকাতি, ব্যাংকের ভল্ট কেটে ৩ কোটি ইউরো লুট

পুতিনের বাসভবনে ড্রোন হামলার অভিযোগ—‘মিথ্যা’ বলছে ইউক্রেন

রাশিয়ার বিরুদ্ধে একের পর এক যুদ্ধবন্দীকে হত্যার অভিযোগ ইউক্রেনীয় কমান্ডারের

জেলেনস্কি চাইলেন ৫০, যুক্তরাষ্ট্র দিতে চায় ১৫ বছরের নিরাপত্তা গ্যারান্টি

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের ইঙ্গিত দিলেন ৪০ যুদ্ধ কভার করা বিবিসি সাংবাদিক

ট্রাম্প-জেলেনস্কির বৈঠকে যুদ্ধ বন্ধে অগ্রগতি হলেও দনবাস ইস্যু এখনো অমীমাংসিত

লন্ডনে বাংলাদেশ হাইকমিশনের সামনে উত্তেজনা: শিখ ও হিন্দু বিক্ষোভকারীদের মধ্যে হাতাহাতি

২০২৫ সালের সেরা সিইও কে

এবার ট্রাম্প ও জেলেনস্কির বৈঠক—কী আছে সর্বশেষ ২০ দফা শান্তি প্রস্তাবে

৪০ শতাংশ জার্মান মনে করেন মার্জের সরকার টিকবে না