হোম > বিশ্ব > চীন

২৬ তলা অ্যাপার্টমেন্ট ভবনে ‘বিশ্বের সবচেয়ে বড়’ শূকরের খামার করল চীন 

চীনের মধ্যাঞ্চলের প্রদেশ হুবেইয়ের ইঝউ শহরের একটি প্রধান সড়কের বাইরেই গড়ে উঠেছে ২৬ তলার সুরম্য অ্যাপার্টমেন্ট ভবন। বাণিজ্যিক ঢঙে গড়ে তোলা ওই ভবন দেখে প্রথমে মনে হতে পারে সেটি কোনো অফিস বিল্ডিং। কিন্তু আদতে ভবনটি গড়ে তোলা হয়েছে শূকরের খামার হিসেবে ব্যবহারের জন্য। 

ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদন অনুসারে, ২৬ তলার ওই ভবনকে ধারণা করা হচ্ছে ‘বিশ্বের সবচেয়ে বড়’ শূকরের খামার, যেখান থেকে প্রতিবছর ১২ লাখ শূকর সরবরাহ করা সম্ভব হবে দেশটির বাজার, যা দেশটিতে মাংসের চাহিদা পূরণে ভূমিকা রাখবে। 

হুবেই ঝংক্সিন কাইওয়েই মডার্ন ফার্মিং নামের একটি প্রতিষ্ঠান নতুন এই আকাশচুম্বী খামারে বাণিজ্যিকভাবে কার্যক্রম শুরু করে চলতি বছরের অক্টোবরে। প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, এখন পর্যন্ত তাঁরা সেখানে ৩ হাজার ৭০০ শূকর লালন-পালন শুরু করেছে। শূকর বাজারজাতকরণের ক্ষেত্রে ঝংক্সিন কাইওয়েই একটি নবাগত প্রতিষ্ঠান। এর আগে প্রতিষ্ঠানটি সিমেন্ট উৎপাদনকারী হিসেবে পরিচিত ছিল। 

ঝংক্সিন কাইওয়েই অফিশিয়াল উইচ্যাট অ্যাকাউন্টে দেওয়া বিবৃতি অনুসারে, শূকরের খামারটিতে দুটি ভবন রয়েছে। দুই ভবনে ৮ লাখ বর্গমিটার জায়গা রয়েছে, যেখানে একসঙ্গে সাড়ে ৬ লাখ শূকর লালন-পালন করা যাবে। ৪০০ কোটি ইউয়ান ব্যয়ে নির্মিত ওই খামারে গ্যাসের সংযোগ ছাড়াও তাপমাত্রা ও বায়ু চলাচল নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা রয়েছে। একটি কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণকক্ষ থেকে একটি মাত্র বোতামের সাহায্যে একসঙ্গে ৩০ হাজার শূকরকে খাবার খাওয়ানো সম্ভব।

ভার্চুয়াল কাপলিং: তারহীন স্বয়ংক্রিয় ট্রেন-নিয়ন্ত্রণ সিস্টেমের সফল প্রয়োগ চীনের

প্রাচীন চীনা সমাজে বলি হতেন নারী-পুরুষ উভয়ই, তবে ভিন্ন কারণে

কূটনৈতিক উত্তাপ চরমে: সাংহাইয়ের মঞ্চে গানের মাঝখানে থামিয়ে দেওয়া হলো জাপানি শিল্পীকে

হংকংয়ে অগ্নিকাণ্ড: বিতর্কের কেন্দ্রে ভবন নির্মাণে ঐতিহ্যবাহী বাঁশের মাচা

হংকংয়ের বহুতল ভবনে অগ্নিকাণ্ডে প্রাণহানি বেড়ে ১২৮

হংকংয়ে আবাসিক কমপ্লেক্সে অগ্নিকাণ্ডে নিহত বেড়ে ৯৪

হংকংয়ের অগ্নিকাণ্ডটি ১০৭ বছরের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ, নিহত বেড়ে ৬৫

হংকংয়ে বহুতল আবাসিক ভবনে আগুনে নিহত বেড়ে ৪৪, এখনো নিখোঁজ ২৭৯

‘দায়িত্বজ্ঞানহীন’ পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল মন্দির

যুক্তরাষ্ট্রকে টেক্কা দিতে আসছে চীনের অত্যাধুনিক বিমানবাহী রণতরি ‘ফুজিয়ান’