কিডনিতে পাথর বলতে বিভিন্ন ধরনের স্ফটিক কিডনিতে জমা হওয়া বোঝায়। সাধারণত ক্যালসিয়ামের সঙ্গে অক্সালেট ও ফসফেটের লবণই কিডনিতে পাথর হিসেবে জমা হয়। অন্যান্য ধরনের পাথরের মধ্যে আছে ইউপিক অ্যাসিড ও ম্যাগনেশিয়ামের লবণজাতীয় পাথর।
পাথর হওয়ার কারণ
কিছু জন্মগত কারণে কিডনিতে পাথর হয়। খাদ্যাভ্যাস ও পরিবেশকেও দায়ী করা যায়।
পাথর হওয়ার লক্ষণ
পাথর হলে করণীয়
কিডনির পাথর শনাক্ত করার সবচেয়ে ভালো উপায় হলো রেডিও-ইমেজিং। এ ছাড়াও আছে—
পাথরের আকার ছোট হলে পর্যাপ্ত পানি পান করলে সেটা প্রস্রাবের সঙ্গে বের হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। আর পাথরের আকার বড় হলে ইন্টারভেনশন প্রয়োজন হতে পারে। সেটা হতে পারে শক ওয়েভের মাধ্যমে পাথর গুঁড়ো করে দিয়ে অথবা অপারেশনের মাধ্যমে। তাই লক্ষণগুলো দেখা দিলে অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন।
লেখক: আবাসিক চিকিৎসক নেফ্রোলজি বিভাগ, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল