হোম > স্বাস্থ্য

টনসিলের চিকিৎসা

ডা. শাহেদ সাব্বির আহমেদ

শীত মৌসুমে ছোট-বড় সবার টনসিলের সমস্যা হতে পারে। গলাব্যথা এর মূল লক্ষণ। এর সঙ্গে জ্বর, গলার স্বরের পরিবর্তনও হতে পারে। ছোটদের বমি এবং ডায়রিয়া হতে পারে।

যা করবেন

টনসিলের ব্যথা প্রতিরোধের প্রথম পদক্ষেপ গলায় ঠান্ডা না লাগানো। এ জন্য কমফোর্টার বা মাফলার ব্যবহার করা, কুসুম গরম পানি পান করা ইত্যাদি।

টনসিলের প্রদাহ থাকলে গরম পানিতে লবণ মিশিয়ে দিনরাতে চার-পাঁচবার গড়গড়া করুন। কুসুম গরম পানি পান করতে থাকুন যত দিন ব্যথা না কমে। প্রচুর পরিমাণে তাজা ফলমূল ও শাকসবজি খেতে হবে। বিশেষ করে ভিটামিন সি আছে এমন ফল, যেমন জাম্বুরা, কমলা, মাল্টা, আমলকী—এগুলো বেশ উপকারী। ৭ থেকে ১০ দিন ধুলাবালু এবং ঠান্ডা বাতাস থেকে যথাসম্ভব দূরে থাকতে হবে।

বারবার ও দীর্ঘস্থায়ী সংক্রমণ হলে অনেক বেশি ব্যথা এবং তীব্র জ্বর হয়। এ জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী অ্যান্টিবায়োটিক সেবনের প্রয়োজন হতে পারে। গলার ভেতর থেকে লালা সংগ্রহ করে পরীক্ষা করাতে হবে। আবার দীর্ঘমেয়াদি টনসিলের প্রদাহে অস্ত্রোপচারের প্রয়োজনও হতে পারে। গলার এ-জাতীয় প্রদাহে পরোক্ষভাবে বাতজ্বরের ঝুঁকি দেখা দিতে পারে। এ জন্য গলাব্যথার সঙ্গে বা ব্যথা সেরে যাওয়ার পর অস্থিসন্ধিতে ব্যথা হলে অবশ্যই জরুরি ভিত্তিতে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

লেখক: আবাসিক মেডিকেল অফিসার

কিডনি রোগীর বন্ধু কামরুল

কবিরাজিসহ প্রথাগত চিকিৎসার কার্যকারিতা খতিয়ে দেখছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

শীতে খিচুড়ি কেন খাবেন

এই শীতে কেন খাবেন তেজপাতা ও লবঙ্গ চা

ঘুমের ঘোরে খাওয়া রহস্যময় ও জটিল এক স্বাস্থ্য সমস্যা

যে ছয় কারণে দীর্ঘস্থায়ী শুকনো কাশি হয়

ঠান্ডার সময় ব্যায়াম শুরু করার আগে

ভারতে চিকিৎসকদের জন্য হাতে প্রেসক্রিপশন লেখার নতুন নিয়ম

জাতীয় যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচি: অর্থায়ন বন্ধে যক্ষ্মা বিস্তারের শঙ্কা

এমবিবিএস ও বিডিএস ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৬.৫৭ শতাংশ