হোম > সারা দেশ > রাজশাহী

তুলসীগঙ্গা নদীর বন্যানিয়ন্ত্রণ বাঁধে ধস, জিও ব্যাগ ফেলা শুরু 

আক্কেলপুর (জয়পুরহাট) প্রতিনিধি

জয়পুরহাটের আক্কেলপুরে তুলসীগঙ্গা নদীর পানি বৃদ্ধির কারণে বন্যানিয়ন্ত্রণ বাঁধে ধস দেখা দিয়েছে। আজ বুধবার সকাল থেকে জয়পুরহাট পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) পক্ষ থেকে ধসে যাওয়া অংশে জিও ব্যাগ ফেলে ধস ঠেকানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। 

এর আগে গত সোমবার বিকেলে আক্কেলপুর পৌরসভার সোনামুখী উচ্চবিদ্যালয়ের উত্তর-পূর্ব পাশে তুলসীগঙ্গা নদীর বন্যানিয়ন্ত্রণ বাঁধের প্রায় ২০ মিটার অংশ ধসে যায়। স্থানীয় বাসিন্দা ও পানি উন্নয়ন বোর্ডের ধারণা, কয়েক দিনের বৃষ্টিতে নদীর পানি বৃদ্ধি ও বাঁধের বিপরীত পাশে পানির চাপ থাকায় এমনটি হয়েছে। 

সোনামুখী গ্রামের বাসিন্দা মজিবর রহমান বলেন, ‘কয়েক দিনের টানা বৃষ্টির কারণে তুলসীগঙ্গা নদীর পানি দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। আমার বাড়ির পাশে ওই বাঁধের বিপরীত দিকে একটি খালে পানি বৃদ্ধি পেয়েছিল। একই সঙ্গে নদীর পানিও বৃদ্ধি পেতে থাকে।’ 

মজিবর রহমান আরও বলেন, ‘বাঁধের নিচের মাটি নরম থাকায় হঠাৎ সোমবার বিকেলের দিকে বাঁধের প্রায় ২০ মিটার এলাকা ধসে যায়। তখন বিষয়টি পাউবোকে জানাই। আজ সকাল থেকে সেখানে জিও ব্যাগ ফেলে মেরামত করা হচ্ছে।’

বন্যানিয়ন্ত্রণ বাঁধের ধসে যাওয়া অংশ মেরামত করতে আসা বগুড়া সারিয়াকান্দির স্বদেশ এন্টারপ্রাইজ নামের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মালিক আব্দুল সাফি বলেন, তুলসীগঙ্গা নদীর সোনামুখী স্কুলের উত্তর-পূর্ব পাশে ধসে যাওয়া অংশে জিও ব্যাগ দিয়ে মেরামত করা হচ্ছে। আজ সারা দিনের মধ্য সেটি সম্পন্ন করা হবে। বর্তমানে বাঁধটিতে আর ঝুঁকি নেয়। 

জয়পুরহাট পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) নির্বাহী প্রকৌশলী মো. সাখাওয়াত হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, খবর পেয়ে দ্রুত এক ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে ধসে যাওয়া অংশ মেরামত করা হচ্ছে। নদীর পানি আরও বৃদ্ধি পেলেও সেখানে আর কোনো ঝুঁকি নেই বলে তিনি জানান।

রাকসুর জিএসকে ‘হত্যার হুমকি’ দিয়ে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতার ফেসবুক পোস্ট

বগুড়ায় ট্রাক-অটোরিকশার সংঘর্ষে চালক নিহত, আহত তিন

গভীর নলকূপ খনন: বরেন্দ্রজুড়ে শত শত মৃত্যুকূপ

শিশু সাজিদের শেষ বিদায়ে হাজারো মানুষের ঢল

আমার একটা কলিজা হারায় ফেলছি, বিচার চাই: সাজিদের বাবা

প্রাথমিকে শতভাগ বই, মাধ্যমিকে এল অর্ধেক

সব চেষ্টা—আকুতি বিফলে, মায়ের কোলে মৃত সাজিদ

শিশু সাজিদ মারা গেছে

শিশু সাজিদকে উদ্ধার, নেওয়া হয়েছে হাসপাতালে

শিশু সাজিদের বাঁচার আশা নেই, বন্ধ করা হয়েছে অক্সিজেন