হোম > সারা দেশ > নওগাঁ

নওগাঁয় বিজিবি সদস্যের নামে হত্যাচেষ্টার মামলা

মান্দা (নওগাঁ) প্রতিনিধি 

প্রতীকী ছবি

নওগাঁর মান্দায় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) এক সদস্যের নামে আদালতে হত্যাচেষ্টার মামলা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার নওগাঁর আদালতে মামলাটি করা হয়। আদালত মামলাটি এজাহার হিসেবে রেকর্ডভুক্ত করার জন্য মান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) নির্দেশ দেন।

অভিযুক্ত বিজিবি সদস্যের নাম জালাল উদ্দিন (৩৬)। তিনি মান্দা উপজেলার কালিকাপুর গ্রামের মৃত হবির উদ্দিনের ছেলে।

বাদীর আইনজীবী শওকত ইলিয়াস কবির তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে এজাহার হিসেবে রেকর্ডভুক্ত করার জন্য মান্দা থানার ওসিকে নির্দেশ দিয়েছেন।

জানা যায়, অভিযুক্ত বিজিবি সদস্য গত শনিবার (২৫ জানুয়ারি) ছুটিতে বাড়ি এসে জমিজমা নিয়ে বিরোধের জেরে একই গ্রামের বাসিন্দা মনসুর রহমানকে হাঁসুয়া দিয়ে কুপিয়ে জখম করেন। বর্তমানে ভুক্তভোগী রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। এ ঘটনায় ভুক্তভোগীর ভাই কায়েম উদ্দিন মণ্ডল বাদী হয়ে আজ নওগাঁর আদালতে মামলাটি করেন।

বাদী কায়েম উদ্দিন মণ্ডল বলেন, ‘জমিজমার বিষয় নিয়ে বিজিবির সদস্য জালাল উদ্দিনের সঙ্গে আমাদের বিরোধ চলছিল। এর জেরে গত শনিবার বেলা ১১টার দিকে গ্রামের মাঠে মনসুর রহমানকে একা পেয়ে ধারালো হাঁসুয়া দিয়ে কুপিয়ে জখম করে। স্থানীয় লোকজনের সহায়তায় আহত মনসুরকে উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।’

বাদী আরও বলেন, ‘এ ঘটনায় জালালের বিরুদ্ধে মান্দা থানায় মামলা করতে গেলে পুলিশ কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। অবশেষে মঙ্গলবার নওগাঁ আদালতে মামলা করা হয়।’ অভিযোগের বিষয়ে কথা বলতে বিজিবি সদস্য জালাল উদ্দিনের মোবাইল ফোনে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করে সাড়া না পাওয়ায় তাঁর বক্তব্য জানা যায়নি।

সিরাজগঞ্জে অডিটরিয়ামের ওয়াশরুম থেকে বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার

জয়পুরহাটে ট্রাক–ভ্যান সংঘর্ষে নিহত ১

সাজিদের মৃত্যুতে রাষ্ট্রের কাছে ৫ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি

দুর্গাপুরে বধ্যভূমিতে শহীদদের স্মরণে শ্রদ্ধা ও মোনাজাত

রাকসুর জিএসকে ‘হত্যার হুমকি’ দিয়ে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতার ফেসবুক পোস্ট

বগুড়ায় ট্রাক-অটোরিকশার সংঘর্ষে চালক নিহত, আহত তিন

গভীর নলকূপ খনন: বরেন্দ্রজুড়ে শত শত মৃত্যুকূপ

শিশু সাজিদের শেষ বিদায়ে হাজারো মানুষের ঢল

আমার একটা কলিজা হারায় ফেলছি, বিচার চাই: সাজিদের বাবা

প্রাথমিকে শতভাগ বই, মাধ্যমিকে এল অর্ধেক