হোম > সারা দেশ > পাবনা

৩ জেলার কার্যক্রম পরিদর্শন করলেন বিএডিসির চেয়ারম্যান রুহুল আমিন

প্রকল্পের কাজ পরিদর্শনে বিএডিসির চেয়ারম্যান মো. রুহুল আমিন খান। ছবি: সংগৃহীত

বিএডিসির চেয়ারম্যান মো. রুহুল আমিন খান বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপোরেশনের (বিএডিসি) মাধ্যমে বাস্তবায়নাধীন পাবনা, নাটোর ও সিরাজগঞ্জ জেলার বিভিন্ন কার্যক্রম পরিদর্শন করেন। গতকাল শুক্রবার বিএডিসির পাবনার টেবুনিয়া খামারে অনুষ্ঠিত ‘আমন ধান বীজের গ্রো-আউট টেস্ট’ শীর্ষক কর্মসূচিতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, অধিক ফসল উৎপাদনে ভালো বীজের কোনো বিকল্প নেই। মূলত: বীজই হচ্ছে ফসল উৎপাদনের জীবন্ত উপকরণ।

রুহুল আমিন আরও বলেন, বিএডিসি প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে কৃষকদের কাছে মানসম্পন্ন বীজ সরবরাহ করার কাজটি যথাযথভাবে সম্পাদন করে যাচ্ছে। তবে এখানেই থেমে থাকলে চলবে না। কৃষি নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে কৃষককুলের চাহিদার সঙ্গে সংগতি রেখে এবং বেসরকারি বীজ উদ্যোক্তাদের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় কার্যকরভাবে টিকে থেকে বীজের গুণগতমান আরও বাড়ানোর ক্ষেত্রে তিনি গুরুত্বারোপ করেন। কৃষি উপকরণ প্রাপ্তিতে কৃষকেরা যাতে কোনোরূপ হয়রানি/বৈষম্যের শিকার না হয় সে জন্য উপস্থিত সবার প্রতি আহ্বান জানান।

চেয়ারম্যান বিএডিসি পরবর্তী সময়ে ‘পাবনা-নাটোর-সিরাজগঞ্জ জেলার ক্ষুদ্র সেচ উন্নয়ন’ প্রকল্পের কার্যক্রম পরিদর্শন করেন। এ সময় তিনি বলেন, যে প্রকল্পের কার্যক্রম বাস্তবায়নে কোনোরূপ অনিয়ম ও গাফিলতি সহ্য করা হবে না। সব ধরনের আর্থিক শৃঙ্খলা অনুসরণপূর্বক দরপত্র প্রক্রিয়ার ক্ষেত্রে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিতে তিনি নির্দেশনা দেন। একই সঙ্গে সব ভৌত কাজের গুণগতমান বজায় রেখে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কার্যক্রম সম্পাদনেও পরামর্শ দেন।

পরিদর্শনকালে প্রকল্প পরিচালক, নির্বাহী প্রকৌশলীসহ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

সিরাজগঞ্জে অডিটরিয়ামের ওয়াশরুম থেকে বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার

জয়পুরহাটে ট্রাক–ভ্যান সংঘর্ষে নিহত ১

সাজিদের মৃত্যুতে রাষ্ট্রের কাছে ৫ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দাবি

দুর্গাপুরে বধ্যভূমিতে শহীদদের স্মরণে শ্রদ্ধা ও মোনাজাত

রাকসুর জিএসকে ‘হত্যার হুমকি’ দিয়ে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতার ফেসবুক পোস্ট

বগুড়ায় ট্রাক-অটোরিকশার সংঘর্ষে চালক নিহত, আহত তিন

গভীর নলকূপ খনন: বরেন্দ্রজুড়ে শত শত মৃত্যুকূপ

শিশু সাজিদের শেষ বিদায়ে হাজারো মানুষের ঢল

আমার একটা কলিজা হারায় ফেলছি, বিচার চাই: সাজিদের বাবা

প্রাথমিকে শতভাগ বই, মাধ্যমিকে এল অর্ধেক