গোপালগঞ্জের কাশিয়ানী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার (ওসি) বিরুদ্ধে মামলার ভয় দেখিয়ে টাকা ও এয়ারকন্ডিশনার (এসি) ঘুষ নেওয়ার অভিযোগের সত্যতা মিলেছে তদন্তে। এ বিষয়ে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে।
ওসি মো. শফিউদ্দিন খান কাশিয়ানী ইউনিয়ন পরিষদের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য মো. জাকির হোসেনের কাছে এই টাকা ও এসি দাবি করেন। এ বিষয়ে আড়াই মিনিটের একটি কল রেকর্ড ফাঁস হয় গত শনিবার। পরে তা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়। এ ঘটনায় পরদিন ওসি শফিউদ্দিনকে প্রত্যাহার করে জেলা পুলিশ লাইনসে সংযুক্ত করা হয়।
এ ছাড়া অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) আবু সালেহ মো. আনসার উদ্দিনকে ঘটনাটি তদন্ত করে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেওয়া হয়। তিনি তদন্ত শেষে গতকাল মঙ্গলবার পুলিশ সুপারের কাছে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেন।
জেলা পুলিশ সুপার মো. মিজানুর রহমান বলেন, তদন্ত প্রতিবেদন জমা হয়েছে। বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করে প্রতিবেদন পুলিশ সদর দপ্তরে পাঠানো হবে।