পদ্মা সেতু আমাদের হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ স্থাপনা। এটি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাহস ও সংকল্পের বাস্তবায়ন। দেশি-বিদেশি সব ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে তিনি পদ্মা সেতু করেছেন। দেশরত্ন শেখ হাসিনা আমাদের মর্যাদার জায়গায় তুলে এনেছেন। হিমালয়ের চূড়ায় বসিয়েছেন।
আজ শুক্রবার প্রতিমন্ত্রী মুন্সিগঞ্জের শিমুলিয়া ঘাট এবং মাদারীপুরের শিবচরের ইলিয়াস আহম্মেদ চৌধুরী (কাঁঠালবাড়ী) ঘাট পরিদর্শন এবং প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক ২৫ জুন পদ্মা সেতু উদ্বোধন উপলক্ষে নৌযান ও ঘাটসমূহের প্রস্তুতি পর্যবেক্ষণ শেষে এসব কথা বলেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী।
শনিবার পদ্মার দুপারে লাখ লাখ লোকের সমাগম হবে উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘সমগ্র বাংলাদেশের মানুষ এর সঙ্গে যুক্ত হয়ে যাবে। সারা দেশে উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে। পদ্মা সেতু শুধু বাংলাদেশের মানুষের উন্মাদনা নয়; সারা বিশ্বের মানুষের কাছে এর উন্মাদনা ছড়িয়ে পড়েছে। প্রধানমন্ত্রী আগামীর বাংলাদেশ কোথায় যাবে তার দিকনির্দেশনা দেবেন।’
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘উদ্বোধন ও সমাবেশকে ঘিরে সব ধরনের প্রস্তুতি রয়েছে। দক্ষিণাঞ্চলের মানুষ যারা লঞ্চে আসবেন, তাদের বার্দিং সুবিধার জন্য ২০টির মতো পন্টুনের ব্যবস্থা, চলাচলের পথ এবং অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা বিআইডব্লিউটিএর পক্ষ থেকে করা হয়েছে।’
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে বিআইডব্লিউটিএর ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মো. আব্দুস সাত্তার শেখ উপস্থিত ছিলেন।