হোম > সারা দেশ > ঢাকা

জিজ্ঞাসাবাদের জন্য র‍্যাব সদর দপ্তরে পরীমণি

প্রতিনিধি, উত্তরা

চিত্র নায়িকা পরীমণিকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রাজধানীর র‍্যাব সদর দপ্তরে নিয়ে আসা হয়েছে। বুধবার (৪ আগস্ট) রাত সাড়ে ৮টার দিকে তাঁকে র‍্যাব সদর দপ্তরে নিয়ে আসা হয়। এর আগে দুই ঘণ্টারও বেশি সময় অভিযান চালিয়ে সন্ধ্যা সোয়া ৬টার দিকে নায়িকা পরীমণিকে তাঁর বনানীর বাসা থেকে আটক করে র‍্যাব।

আটককালে নায়িকা পরিমণির বাসা থেকে বিপুল পরিমাণ মদসহ বিভিন্ন অবৈধ সরঞ্জাম জব্দ করে র‍্যাব।

অভিযানে অংশ নেওয়া র‍্যাবের এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানান, অভিযানে নায়িকা পরীমণির বাসা থেকে বিপুল পরিমাণ বিদেশি মদ, আইস, এলএসডি এবং মদের খালি বোতল পাওয়া গেছে।

র‍্যাব সদর দপ্তর লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের একাধিক সূত্র বুধবার (৪ আগস্ট) রাত পৌনে ৯টার দিকে আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। র‍্যাবের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইং জানায়, পরীমণিকে আটকের ঘটনায় আগামীকাল (বৃহস্পতিবার) এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে বিস্তারিত জানানো হবে।

এর আগে গত ৮ জুন রাতে পরীমণি অভিযোগ করেন, ঢাকার অদূরে বিরুলিয়ার ঢাকা বোট ক্লাবে ব্যবসায়ী নাসির ইউ মাহমুদ ও তুহিন সিদ্দিকী অমি তাঁকে ধর্ষণের চেষ্টা ও হত্যার চেষ্টা চালান। ১৩ জুন তিনি নাসির, তুহিন সিদ্দিকী ছাড়াও অজ্ঞাতনামা আরও চারজনের বিরুদ্ধে সাভার থানায় মামলা করেন। সেদিনই নাসির ও তুহিনকে আটক করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ। মামলার পরপরই উত্তরা থেকে নাসির ও তুহিনকে গ্রেপ্তার করে মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ। বর্তমানে নাসির জামিনে থাকলেও তুহিন কারাগারে রয়েছেন।

ড. ইউনূস যদি চান, সারা বাংলাদেশকে কারাগার বানাতে পারেন—আদালতে আনিস আলমগীর

জবি ভিসির ভবন ঘেরাও করে রেখেছেন আস-সুন্নাহর মেধাবী প্রজেক্টের শিক্ষার্থীরা

আতিফ আসলামের কনসার্ট নিয়ে প্রতারণা: মেইন স্টেজের ৫ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

আনিস আলমগীরকে ৫ দিনের রিমান্ডে পেল পুলিশ

সাংবাদিক আনিস আলমগীরকে ৭ দিনের রিমান্ডে চায় পুলিশ

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে পাশে নিয়ে তাঁরই পদত্যাগ চাইলেন সাদিক কায়েম

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হলো সাংবাদিক আনিস আলমগীরকে

শাহজাহানপুরে লিফট মেরামতের সময় বিদ্যুতায়িত হয়ে কর্মীর মৃত্যু

নভেম্বরে ৫২৬টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৫০৭ জন নিহত: যাত্রী কল্যাণ সমিতি

সাদিক কায়েমের নেতৃত্বে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার কার্যালয় ঘেরাও কর্মসূচিতে পুলিশের বাধা